সজিব মিয়ার স্বপ্নটা শুরু হয়েছিল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। সদরে শহরের কোলাহলে বেড়ে ওঠা। পরিবারের লোকজনের ক্রিকেটে সায় ছিল না লম্বা একটা

সময়, ইনিংস, ম্যাচ বদলে গেল; কিন্তু বাংলাদেশের ব্যাটারদের ব্যর্থ হওয়ার গল্পটা থেকে গেল একই। অফ স্টাম্পের বাইরের বল তাড়া করতে গিয়ে আউট

আরও একবার পঞ্চম ও শেষ দিনে রোমাঞ্চের অপেক্ষা। তবে এবারও জয়ী দলটি যে ইংল্যান্ড-ই হতে যাচ্ছে তা অনেকটাই নিশ্চিত। ওলে পোপ ও জো রুটের

খালেদ আহমেদ নিজেকে যেন খুঁজে পেয়েছেন দারুণভাবে। শেষ কয়েকটা টেস্টেই তিনি ভালো বল করছিলেন। এবার পেলেন স্বীকৃতি। টেস্টে প্রথমবারের

টেস্ট আঙিনায় ২০ বছর কাটিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। কালেভাদ্রে সাফল্য মিলেনি, ব্যাপারটা এমন নয়; কিন্তু হিসাব করতে গেলে ব্যর্থতার

ভয়াবহ বন্যায় বিপর্যস্ত সিলেট-সুনামগঞ্জের বিস্তীর্ণ এলাকা। বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও অনেক জায়গা এখনো পানির নিচে। তবে

প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ করেছিল কেবল ২৩৪ রান। আগের টেস্টের তুলনায় সংগ্রহটা ভালো, তবে যথেষ্ট যে নয় সেটাই স্পষ্ট করছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের

আশার আলো জ্বালিয়েছিলেন খালেদ আহমেদ- মেহেদী হাসান মিরাজরা। কিন্তু সেটা দ্রুতই নিভিয়ে দিয়েছেন কাইল মেয়ার্স। নিজে সেঞ্চুরি করেছেন,

প্রথম সেশনটা কেটেছিল রীতিমতো দুর্দান্ত। আগের দিন নিজেরা অলআউট হলেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের একটা উইকেটও নেওয়া যায়নি। দ্বিতীয় দিনের প্রথম

ইংল্যান্ডকে বিশাল সংগ্রহ গড়তে না দিয়ে বড় লিডের স্বপ্ন দেখছিল নিউজিল্যান্ড। কিন্তু দিনের শেষ ভাগে বোলারদের নৈপুণ্যে সফরকারীদের

প্রথম দিনটা হতাশারই কেটেছিল। দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশনেই ঘুরে দাঁড়ালো বাংলাদেশ। দারুণ বোলিং করলেন বোলাররা। বাংলাদেশ এক সেশনেই পেল

আগের দিনটা দারুণ কাটিয়েছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের দুই ওপেনার। দ্বিতীয় দিনের শুরুটাও তারা করেছিলেন সেভাবে। তবে শেষ অবধি বাংলাদেশকে

অবশেষে উন্মোচিত হয়েছে স্বপ্নের পদ্মা সেতুর দুয়ার। নানা ষড়যন্ত্রকে পাশ কাটিয়ে দক্ষিণ অঞ্চলের মানুষের বহুদিনের আকাঙ্ক্ষা পূরণ

নদীর ঢেউ নেই, সেতুর সৌন্দর্যও। আছে বিজয়ের উৎসব, আনন্দের উচ্ছ্বাস। আষাঢ়ের দিনেও ঝিরিঝিরি বৃষ্টি নেই। আছে তীব্র গরম আর রোদ। এর সঙ্গে

বহুল প্রতীক্ষা, কাঙ্ক্ষিত অনেক সাধনার পরে এলো সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী ফলক ও বঙ্গবন্ধুর ম্যূরাল-১

অ্যান্টিগা টেস্টের শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। ৬ উইকেট হারিয়ে যেতে হয়েছিল মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে। তবে সেন্ট লুসিয়ায় হয়নি তেমন

দিনটা কি শুধুই ওয়েস্ট ইন্ডিজের? বলা যেতে পারে চাইলে। শুরুটা আশা জাগানিয়া হয়েছিল বাংলাদেশের। কিন্তু এরপর সেই পুরোনো হতশ্রী

বোলারদের তোপে ব্যাটিং বিপর্যয় এবং এরপর প্রতিরোধ; কিউইদের এমনটাই করলেন ডেরিল মিচেল ও টম ব্ল্যান্ডেল। সেই একই কাজ করে দেখালেন

শ্রীলঙ্কা আগেই সিরিজ জিতে নেওয়ায় পঞ্চম ও শেষ ম্যাচটি অস্ট্রেলিয়ার জন্য হয়ে ওঠে মান বাঁচানোর লড়াই। সেই লড়াইয়ে বেশ ভালোভাবেই উতরে

প্রথম সেশনের শেষটা মনে আশাই জাগিয়েছিল। দুই উইকেট গিয়েছিল বটে, কিন্তু যতটা খারাপ শুরু বাংলাদেশ আগের ম্যাচেও পেয়েছিল; ততটা খারাপ