পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য
উভচর প্রাণীদের মধ্যে অন্যতম পাহাড়ি ‘ভেপু ব্যাঙ’। বিশেষ কোনো কারণবশত এই ব্যাঙটি আপনা থেকেই তার অকৃতিগত পরিবর্তন ঘটিয়ে ভয় দেখিয়ে
এরপর ২০০৬ সালে প্রাণীটির দু’টি শাবক কক্সবাজারের চকরিয়ার ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সাফারি পার্কে আনা হয়। গাজীপুরে
চিড়িয়াখানার একজন প্রাণী চিকিৎসক জোসেফ এজভেড্জ সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, শাবকটি এখন হাঁটতে-চলতে পারে। আমাদের হিসাব মতে, এর আগে কোনো
তেমনি অদেখা এ প্রকারের অদ্ভুত প্রজাতির মাছের নাম ‘নাপতে কই’। ইংরেজি নাম Indian spike fish এবং বৈজ্ঞানিক নাম Ctenops nobilis। শহরকেন্দ্রিক
প্রায় তিন মাস যাবৎ এই অবৈধ প্রক্রিয়া চললেও এ ব্যাপারে জানে না স্থানীয় বন বিভাগ। উল্টো তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, সম্প্রতি ওই
মঙ্গলবার (২৯ মে) বিমানবন্দর রোডের নিচু কলোনির একটি টাওয়ারের নিচ থেকে চিলটি আহত অবস্থায় উদ্ধার করে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন
হাইল হাওরের অধিকাংশ এলাকা মৎস্য খামার হয়ে যাওয়ায় তাদের স্বাভাবিক খাদ্য আহরণ দারুণভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। শুধু তাই নয়, হাইল হাওরের
সবুজাভ লম্বা স্টিকের শেষ মাথায় দারুণ সৌন্দর্যশোভা। ফুটে রয়েছে বাহারি অর্কিড ফুল। অর্কিড সংরক্ষক ডা. ফয়জা এলা কামাল বাংলানিউজকে
বৃহস্পতিবার (২৪) সকালে শাহ ছুফী মাওলানা হাবিবুর রহমান সড়ক (পশ্চিম বেজহার-হাপানিয়া) রোপনের মধ্যে দিয়ে এ চেয়ারম্যান গার্ডেনের উদ্বোধন
এপ্রসঙ্গে বাংলানিউজের কথা হয় ড. বেলালের সঙ্গে। নোয়াখালীর উপকূলীয় এলাকা থেকে পাওয়া 'নোবিপ্রবিয়া' ও 'অ্যাররেনারুস স্মিটি'
তবে গবেষকরা মনে করেন, পায়ের এমন লাল রঙের অধিক্য শত্রুপক্ষকে ধোঁকা দেওয়ার পাশাপাশি তার প্রজনন মৌসুমের শারীরিক শোভার নান্দনিক
জীববৈচিত্র্যের দিক থেকে লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের সমৃদ্ধতম বনগুলোর একটি। কিন্তু প্রভাবশালীদের বন দখল, অবাধে বৃক্ষনিধন,
সিলেট অঞ্চলে এই মাছটিকে ‘ভেদা মাছ’ বলা হয়। খাটি বাংলায় বলা হয় ‘মেনি মাছ’। কোনো কোনো অঞ্চলে আবার এই মাছকে ‘নন্দই’ বা
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, রাজশাহীর বাঘা উপজেলার মীরগঞ্জ বাজারের রেজাউল হোসেনের ভাই-বোন নামের গ্রন্থাগারে ঢুকে পড়েছিল একটি বন
নিরীহ প্রাণীটি বুঝে ওঠার আগেই সে পুরোপুরি জব্দ হয়ে যায় শিকারির তীক্ষ্ম নখের আঁচড়ে। জীববৈচিত্র্য আর প্রকৃতিরাজ্যে এ শিকার কৌশল শত
বুধবার (১৬ মে) সিলেটের খাদিমনগর জাতীয় উদ্যানে প্রাণীটি অবমুক্ত করা হয়।এর আগে মঙ্গলবার (১৫ মে) নগরের সুবহানীঘাট কাঁচা বাজারে মতিন
বুধবার (১৬ মে) এই মহাবিপন্ন শকুন সংরক্ষণে সচেতনতামুলক সভা অনুষ্ঠিত হয় সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার গুলনীবস্তী গ্রামে। ইউএসএইড’র
গত বৃহস্পতিবার (২৬ এপ্রিল) সকালে শ্রীমঙ্গল উপজেলার ইছবপুর এলাকা থেকে সবজি ক্ষেতের জালে আটকে থাকা অবস্থায় এই স্তন্যপায়ী প্রাণীটিকে
তখনও চোখ ফোটেনি তার। দৃষ্টি হয়নি প্রখর। বিশ্বস্ত চোখের জ্যোতি দিয়ে আপন মাকে চিনে নেওয়ার অবস্থাও তৈরি হয়নি তার। কিন্তু মায়ের ঠোঁটের
শনিবার (১২ মে) দুপুর সাড়ে ১২টায় সাপটি উপজেলার ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের তেলীপাড়া গ্রামের মৃত আলী রাজার ছেলে মোস্তাকের বাড়ি থেকে সাপটি
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন