ইচ্ছেঘুড়ি
শ্রমিকের রক্তের দামেকৃষক আর মজুরের ঘামেসভ্যতা চলে সম্মুখেতবু কেন থাকে ওরা দুখে?ভাত নেই কৃষকের পেটেশ্রমিকেরা যায় শুধু খেটে।আমরা তো
ঢাকা: বাদুড়কে আমরা দিনকানা প্রাণী বলি। দিনকানা হলো যারা দিনে দেখতে পায় না। কথাটা কিন্তু সত্যি নয়। তোমার-আমার মতোই বাদুড়ও দিনের আলোয়
সাত সকালে বৃষ্টি-হাওয়ায় মনটা আমার পোড়েভাবনা আমার হারিয়ে গেল ওই যে মাঠের দূরেইচ্ছে করে কাদা মেখে করি লুটোপুটিএমন দিনে ইশকুলটা কেন
ঢাকা: সব শিশুরাই বারবি পুতুল নিয়ে খেলতে ভালোবাসে। বড়দের কাছেও বারবি পুতুল খুব প্রিয়। বিশ্বের সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় ও বিক্রিত পুতুল
পড়া পড়া শুধু পড়াভাল্লাগে না রে।হইচই খেলাতেভাসি সুখভেলাতে।সেই সুখ যদি চাওপাতো হাত পাতো রে।বাংলাদেশ সময়: ১৬১১ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৭,
অংকটাকে খ-করেলিখি যত বার।ফলাফল পাই না খুঁজেবন্ধ সকল দ্বার।মনে মনে ধরি কতরাখব সরল পথ।গুণ ও ভাগের চিহ্নেদেখি সবার মত।ঐকিক আর
ঢাকা: মানুষ তো অনেক রকম হয়। এই যেমন লম্বা বা বেঁটে। মোটা বা চিকন। সবার উচ্চতা ও গড়ন যেমন এক নয়, তেমনি সবার গায়ের রঙও আলাদা। কেউ ফর্সা,
বৃষ্টি শেষে জলের তোড়ে ডুবলো বাড়ির কোণকুসুমজলের কোমল ছোঁয়ায় সতেজ হলো বন।বুলবুলিটা উড়ে গেল ঝাপটে ডানা দু’টিঘুলঘুলিতে চুপটি বসে
খেকশিয়ালের বিয়ে হবেখেকশিয়ালীর সঙ্গে,সেই খুশিতে শিয়ালমামামিটিং ডাকে মাঠে।শিয়াল মামা ব্যস্ত বড়কেনা-কাটারধুম,সেই সুবাধে তার
সারাদিন ব্যস্ততার পর ক্লান্তি দূর করতে স্নানের জুড়ি নেই। স্নানের সময় সবাই নিজের মতো করেই সবকিছু করে। এই যেমন, গলা ছেড়ে গান গাওয়া।
রাতের পাখি পেঁচা। অনেকের কাছে পেঁচা ভূতুড়ে পাখি বলেও পরিচিত। কিন্তু কেন? রাতের আঁধারে সব পশুপাখি যখন গভীর ঘুমে নিমগ্ন থাকে, তখন জেগে
চঞ্চল মন দেয় যে সাড়াকী অপরূপ সাজে,বরণ আর উৎসবের রং প্রকৃতিরও মাঝে।গাঁও গেরামের মেলায় মেলায়নাটক, নাগর দোলা,উল্লাসে আর উচ্ছ্বাসে
হাজার রঙের প্রজাপতিরঙিন পাখা মেলে,এ-ফুল ছেড়ে ও-ফুলে গায়ওড়াউড়ি খেলে।প্রজাপতির খেলা দেখেইচ্ছে জাগে মনে,আমি কেবল মেলি ডানাহয়ে তাদের
ঘোড়া দাঁড়িয়ে ঘুমায়- এ তথ্য আমাদের প্রায় সবারই হয়তো জানা। কিন্তু অন্য সব প্রাণী যেখান বসে বা শুয়ে ঘুমায়, ঘোড়া কেন বা কীভাবে দাঁড়িয়ে
মাগো তোমায় এই খোকাটাকত্তো বাসে ভালোএই খোকাই তোমার ঘরেজ্বালবে দেখো আলো।আকাশ দেখি, পাহাড় দেখিসাগর-নদী, বনওতোমার থেকে জন্ম নিয়েদেখছি
একটুখানি মাইশা মনির হলো ভীষণ শখমেলায় কেনা মাটির ঘোড়ারাস্তায় টগবগদৌড়বে; সে পিঠের উপরথাকবে বসে চুপঘাড়ের কাছে ছড়ানো চুলনেবে ঘুড়ির
পহেলা বৈশাখ। বাংলা নববর্ষের দিনটি বাঙালিদের জন্য সবচেয়ে আনন্দময়, সবচেয়ে রঙিন উৎসব। এই দিন বাঙালি জাতি পুরনো বছরকে বিদায় জানিয়ে
নববর্ষ এলো আবার আলো করে দেশআনন্দ আর উৎসবেতে জমবে মেলা বেশ।নতুন বছর নতুন
আয়রে সবাই ছুটে আয়বাজছে ঢোলক ঢাক,বছর ঘুরে আবার এলোপহেলা বৈশাখ।বটতলাতে জমবে মেলানাড়াওঠা মাঠে,ঘোড়দৌড় আর নৌকাবাইচমৃগি নদীর
দাদার বয়ে হবে পাঁচ কুড়ি ছয়তা বলে শোকে দুখে গুটি শুটি নয়খায়-দায় চলে ফেরে ফুরফুরে ভাবদেখে শুনে মনে হয় ইংরেজ সাব। ছোটদের বই নিয়ে মন দেয়
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন