ইচ্ছেঘুড়ি
বাজ বা ঈগল জাতীয় পাখিরা আকারে বড় ও শিকারি হয়। মধুবাজের ইংরেজি নাম Oriental Honey-Buzzard। বৈজ্ঞানিক নাম Pernis Ptilorhyncus। শরীরের মাপ ৬৫-৭২ সেন্টিমিটার। ওজন
এসব দেখে এক বৃদ্ধ গরু ওদের বললো, কসাইরা আমাদের জবাই করে মেরে ফেলেন এটা সত্যি। কিন্তু তারা এটা করেন বেশ দক্ষতার সঙ্গে, আমাদের সবচেয়ে
কাঁধে তার থাকে বিশাল এক ঝোলা। তাতে থাকে ভর্তি উপহার। খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের বড়দিন অর্থাৎ যিশুখ্রিস্টের জন্মদিনে শিশুদের উপহার
মূলত পানির পাখি কালকূট। নিরিবিলি বিলি-ঝিল, জলাশয় ও হাওর-বাওড়ই বেশি পছন্দ এদের। দলবেঁধে থাকে, চরে বেড়ায়। পানির অন্য পাখিদের সঙ্গে
জীবন দিয়েছে নবীন-প্রবীণ লাল-সবুজ আনতে পাকিস্তানের অন্যায় দাবি পারেনি ওরা মানতে। নয় মাসের যুদ্ধের ফল লাল-সবুজ নিশান তাইতো সবাই
বিজয় আমার পথের চলায় বিজয় আমার বলা বিজয় আমার প্রিয় বাংলা সুজলা সুফলা। বিজয় আমার গর্ব জাতির বিজয় আমার শক্তি বিজয় আমার দেশের প্রতি
এক পতাকা পেলো যুদ্ধ শেষে, ফিরলো বীর বাঙালি বিজয়ী বেশে। গাছে গাছে পাখি গায় মুক্তির গান, ওড়ে পতপত করে বিজয় নিশান। স্বাধীন এক দেশ
একদিন তার বাবা তাকে বললেন, ‘ঠিক আছে, আমি তোমাকে মুক্তিযোদ্ধা দেখাবো মা।’ পরেরদিন অপরাজিতার বাবা তাকে তার স্কুলের গেটে নিয়ে
দীর্ঘ ন'মাস যুদ্ধ করে এই পতাকা পেলাম জনম জনম মনেপ্রাণে করে যাবো সেলাম। যাদের রক্তে মিশে আছে লাল সবুজের ঘ্রাণ বিজয়মাখা এই
এ ঘটনায় বিরক্ত হয়ে কুকুরটির মনিব তার গলায় একটি ঘণ্টা বেঁধে দিলেন যেন সে কোথাও গেলেই ঘণ্টা বেজে ওঠে। এতে আশপাশের লোকজন কুকুরটির
বুক-পেট সাদাটে বাদামি। পা ও পায়ের আঙুল হলুদরঙা, তাতে সবুজ আভা। চোখের মণি কালো। মণির পাশের বৃত্তটা আলতা-লাল। ঠোঁটের রং কমলা-হলুদ। ডানা
এদিকে, গাধার মালিকও তার সঙ্গেই যাচ্ছিলেন। অসহ্য গরমে ক্লান্ত হয়ে তিনিও গাধার ছায়ায় আশ্রয় নিতে চাইলেন। কিন্তু ছায়ায় শুধু একজনই
একদিন দুপুরে কোনো কারণে মায়ের বকুনি খেয়ে চুপচাপ শুয়ে আছে শান্ত। জানালা দিয়ে বাইরে দেখতে পায় গাছের ডালে একটি পাখি। খুব ইচ্ছে হলো
শুধু গলা-ঠোঁটের মাপ হচ্ছে পুরো শরীরের এক তৃতীয়াংশ। এদের সঙ্গে পানকৌড়ির মিল অনেক। পানির নিচে এরা এ নাগাড়ে থাকতে পারে মিনিট তিনেক।
এ রাজ্যের রাজার একটা অদ্ভুত শখ আছে। সেটা হলো বনের পশুপাখিদের ধরে এনে খাঁচায় পোষা। রাজার দেখাদেখি রাজ্যের অনেক প্রজা এভাবে পশুপাখি
ছবিটি দেখে কবুতরটি ভাবলো সেটি একটি সত্যিকার পানিভর্তি কলসি। কোনো কিছু না ভেবেই সজোরে ডানা ঝাপটে সাইনবোর্ডটির দিকে উড়তে শুরু করলো
বিড়ালছানা বলল, উপোস করার দরকার নেই। চলে এসো আমার চাষির বাড়িতে। পেটভরে খাইয়ে দেবো। ব্যাঙ বলল, তোমার নিজের বাড়ি নেই? চাষির বাড়ি যাবো
জোছনা রাতের দৃশ্যগুলো অনেক চমৎকার এমন রাতে হাসুক জীবন আনন্দে বারবার। জোছনা রাতের চাঁদের হাসি দেখতে যদি চাও ইট পাথরের বদ্ধজীবন
এমন সময় লোকটির এক বন্ধু তার সঙ্গে দেখা করতে এলেন। ওই বন্ধু তাকে বললেন, তুমি এক টুকরো রুটিতে তোমার ক্ষতস্থানের রক্ত লাগাও। তারপর
বাড়িতে কৃষাণীর ব্যস্ততা বাড়ে যতনে উঠোন লেপে, অনেক সাধনার পাকা পাকা ধান আসে গাড়িতে চেপে। মাড়াইয়ের শেষে ধান ভানা হবে কোটা হবে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন