জীবন অনন্ত, কোনও জীবনেরই শেষ বলে কিছু নেই। তবুও অকস্মাৎ মৃত্যু এসে সেই জীবনের দৃশ্যতঃ ইতি টেনে দিয়ে যায়। শোক ও অশ্রুর হাহাকারে

বুদ্ধিমান প্রাণীদের মধ্যে মানুষ আর তিমির আত্মহত্যার প্রবণতা প্রায়ই দেখা যায়। কথিত আছে, তিমি মারা গেলে জোড়ের সঙ্গী স্বেচ্ছায় প্রাণ

পরিবেশ কিংবা জলবায়ুর সঙ্গে সর্ম্পকিত কিছু শব্দ সাধারণ মানুষের বুঝতে সমস্যা হয়। এর অর্থ এই নয় যে, শব্দগুলো অনেক কঠিন ভাষায় রচিত। 

চট্টগ্রাম: ২৯ এপ্রিল ১৯৯১। আমার কাছে এটি শুধু একটি তারিখ নয়, দিনটি ছিল আমার জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণ। আরো অনেকের মতো আমিও নাই হয়ে যেতে

‘ব্লু ওশান ইকোনমি’ হচ্ছে বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য বিশাল একটি সম্ভাবনাময় জোন। শুধু বাংলাদেশই নয়, সমুদ্রতীরবর্তী দেশগুলোর জন্য

শব্দের স্থিতি ক্ষণস্থায়ী হলেও শব্দ দূষণ মানুষের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। পরিবেশের অন্যসব দূষণের মতো শব্দ দূষণকে আলাদাভাবে

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের ফলে সবুজ সুশোভিত ষড়ঋতুর দেশ নামে খ্যাত বাংলাদেশের জলবায়ুর ব্যাপক পরিবর্তন ঘটেছে। ফলে গ্রীষ্মের তাপমাত্রা যেমন

১৮৯৭ সালের কথা। চট্টগ্রামের মাঝিরঘাটে জগদ্ধাত্রী পূজায় গান শুনতে গিয়েছিলেন কবিগানপাগল বালক রমেশ শীল। দুই প্রবীণ কবিয়াল মোহন

১. তখন করোনাকাল। বেশ একটা ভয়ের আবেশ চারপাশে। কখন কে মারা যায়! পড়াশোনার পাঠ প্রায় চুকে এসেছে, কিন্তু শেষ হয়নি তখনও। পড়াশোনা সূত্রে

বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত প্রবীণ মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, স্বাধীনতা সংগ্রামে তার উল্লেখযোগ্য অবদান এবং স্বাধীনতা,

জাতিসংঘের শিশু তহবিল ইউনিসেফের এক প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে, বাংলাদেশের প্রায় ২ কোটি শিশু জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে দুর্যোগ ঝুঁকির

বিশ্বের মোট আয়তনের তিনভাগ জলরাশি হলেও বিশুদ্ধ জল সংকটে ভুগছে ৮০টি দেশের প্রায় ১২০ কোটি মানুষ। এ ছাড়াও প্রতিবছর বিশ্বের প্রায় ১৮ লাখ

খেলোয়াড় সৃষ্টির প্রথম প্রয়োজন হলো মাঠ। কলকাতায় গড়ের মাঠ আছে; ইডেন গার্ডেন স্টেডিয়াম, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল, রেসকোর্স বেশ কিছু ক্লাব

কিছুদিন ধরে প্রায় শুনে থাকছি এয়ারলাইন্সগুলোর ভাড়া অনেক বেশি। আগে তো অল্প ভাড়া ছিল, এখন কেন এতো বেশি? প্রি-কভিডে অর্ধেক ভাড়ায় বিদেশ

পূর্ববাংলার এক প্রত্যন্ত গ্রাম কানুনগোপাড়া, জেলা চট্টগ্রাম। শহর চট্টগ্রাম থেকে মাত্র বার মাইল দূরে পাহাড় ও নদীবেষ্টিত সাংস্কৃতিক

কাতারের রাজধানী দোহায় সম্প্রতি অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের স্বল্পোন্নত দেশগুলোর পঞ্চম সম্মেলনে (এলডিসি-৫) যোগদানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ

ঢাকা: বর্তমানে বাংলাদেশের ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের যে অবস্থা আমরা দেখছি, বিভিন্ন রকম চ্যালেঞ্জ আছে, ডিফল্ট লোন আছে,

১৪ ফেব্রুয়ারি। প্রতিবছর এই দিনটি এলে আমার ১৯৮৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারির কথা মনে পড়ে।  ১৯৮৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি মজিদ খানের কুখ্যাত

আমরা সবাই ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখি। ঘুম ভাঙলে চিমটি কেটে দেখি ঘুমিয়ে আছি নাকি জেগে। ঘুমিয়ে দেখা স্বপ্ন ক্ষণিকের মধ্যে বাতাসে ভেসে

হিরো আলম কি প্রচলিত রাজনৈতিক ধারায় চপেটাঘাত করলেন? পরাজয়ের পর তিনি প্রশাসনের প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে বললেন, ‘জিতলে স্যার ডাকতে হতো, তাই