বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার (১৮ জুন) সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ দাবি করেন।
আজারবাইজনের বাকুতে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য কমিটির ৪৩তম অধিবেশনের জন্য প্রস্তাবিত এজেন্ডায় সুন্দরবনকে ঝুঁকিপূর্ণ বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্তির প্রস্তাব তোলা হবে।
বনমন্ত্রী বলেন, আমরা এক মাস আগেও ভিজিট করে এসেছি, সুন্দরবনের এইরকম কোনো অবস্থা এখনও দেখা যায়নি। সুন্দরবনের আরো উন্নতি হচ্ছে। সুন্দরবন রক্ষার জন্য আমরা পরিকল্পনা করেছি। সুন্দরবন আরো সুন্দরভাবে ধরে রাখতে সক্ষম হবো। রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপিত হলে সুন্দরবনের কোনো ক্ষতি হবে বলে আমরা মনে করি না।
মন্ত্রণালয়ের সচিব আব্দুল্লাহ আল মোহসীন চৌধুরী বলেন, তারা একই জিনিস বারবার টানছে। আমরা জানি না কোনো মহল থেকে তাদেরকে ইন্ধন দেওয়া হচ্ছে কিনা। যে জিনিসটা সেটেল হয়েছে সে জিনিসটাকে তারা পুনরায় উপস্থাপন করার চেষ্টা করছে। এসইএ (কৌশলগত পরিবেশ সমীক্ষা) করার জন্য উদ্যোগ নিয়েছি। প্রকল্প প্রণয়ন করে পরিকল্পনা কমিশনে দাখিল করেছি। প্রাথমিক কাজগুলো অনেক দূর এগিয়ে নিয়েছি। এ বিষয়গুলো ইউনেস্কো অবগত আছে।
তিনি বলেন, সুন্দরবন নিয়ে আমাদের উদ্বেগের কারণে গাছ ও বাঘের সংখ্যা বেড়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার এবং মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৬ ঘণ্টা, জুন ১৮, ২০১৯
এমআইএইচ/জেডএস