ঢাকা: হরর মুভি দেখার সময় নিশ্চয় ভয় পাও মাঝে-মধ্যে। হৃৎপিণ্ড ধুকপুক করতে থাকে। বুঝি বেরিয়েই ‍যাবে এমন অবস্থা। শরীর শিরশির করে, হাত-পা

আমাদের গাঁয়ের নাম কুসুমপুর। গাঁয়ের পাশ ঘেঁষে এঁকেবেঁকে বয়ে চলেছে এক শান্ত নদী। সবুজ গাছগাছালি আর ফসলের মাঠ দেখলে চোখ জুড়িয়ে

ঢাকা: শিকারের জন্য অন্যতম প্রাচীন অস্ত্র বুমেরাং। যুদ্ধক্ষেত্রেও কাঠের তৈরি এ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হতো। পূর্ব ও পশ্চিম

ঢাকা: পৃথিবীর সেরা আর্শ্চয্যগুলোর মধ্যে অন্যতম তাজমহল। ভারতের আগ্রায় যমুনা নদীর তীরে  অবস্থিত তাজমহল একটি রাজকীয় সমাধি। মোঘল

সৌরজগতের কক্ষপথে ক্রমাগত আবর্তন করে আমাদের পৃথিবী। ফলে দিন-রাত্রি সংঘঠিত হয়। ঘড়ির কাঁটায় ২৪ ঘণ্টা সময় ধরে ১২ ঘণ্টা করে দু’টি ভাগ

পৃথিবী সৃষ্টির মতোই রহস্যময় পৃথিবীর সবকিছুই। তবে অনেক রহস্য উন্মোচনের পর সেগুলো এখন আর রহস্য মনে হয় না। কিন্তু অনেক রহস্যই এখনো

অনেক আগে দুটি ইঁদুর খুব ভালো বন্ধু ছিল। একটি শহরে এবং অন্যটি গ্রামে থাকতো। দু’জনেই তাদের এলাকায় ভ্রমণকারী অন্য ইঁদুরদের মাধ্যমে

৩০ অক্টোবর খ্যাতিমান শিশুসাহিত্যিক হুমায়ূন কবীর ঢালীর ৬০তম জন্মদিনা। তিনি নারায়ণগঞ্জের গোদনাইলে ১৯৬৪ সালের এই দিনে জন্মগ্রহণ

ঢাকা: বৈচিত্র্যময় আমাদের প্রাণীজগৎ। অগণিত তাদের সংখ্যা, বিস্ময়কর তাদের গঠন, অদ্ভুত তাদের আচরণ।  আজ তোমাদের জানাব গরু, জিরাফ ও

ঢাকা: কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া অধিকাংশ গাছের পাতা সবুজ। কিন্তু জানো কি গাছের পাতা কেন সবুজ হয়? বেশিরভাগ গাছের পাতার রং সবুজ। কারণ

অনেক আগে দুটি ইঁদুর খুব ভালো বন্ধু ছিল। একটি শহরে এবং অন্যটি গ্রামে থাকতো। দু’জনেই তাদের এলাকায় ভ্রমণকারী অন্য ইঁদুরদের মাধ্যমে

বন্ধুত্ব করবে যদি গাছের সাথে করো, মাছ কিংবা পাখির সাথে বন্ধুত্ব গড়ো। স্নিগ্ধ ছোঁয়ায় হিমেল হাওয়া ডাকছে তোমায় ঐ, লুকোচুরি খেলছে জলে

শীতপ্রধান দেশের বরফের বাড়িকে ইগলু বলে। বরফ খণ্ড দিয়ে তৈরি গম্বুজ আকৃতির ছোট ঘর। শীতপ্রধান কয়েকটি দেশের মতো শীতপ্রধান অঞ্চলে মানুষ

এ আনন্দ টিকলো না বেশি দিন। শরীরে প্রচণ্ড চুলকানি শুরু হয়ে গেলো। শরীরে এক ধরনের পোকার আক্রমণে অস্থির রাজা-রানী। সারাদিন গা চুলকায়।

পরেরদিন মাঠভর্তি বনের পশু আর পাখিতে। রাজা বলল, আমি তোমাদের রাজা। আর এ কুকুরি তোমাদের রানীমা। আগে তোমরা তোমাদের সম্মানিত রাজা-রানীর

ক’দিন যেতে না যেতেই শেয়ালের কাছে নানান অভিযোগ আসতে শুরু করলো। খরগোশ এসে কেঁদে কেঁদে বললো, শেয়াল ভাই, কুকুর আমার ছোট ভাইটিকে ধরে

পহেলা বৈশাখ করবে বরণ হরেক রকম রঙ্গে সংস্কৃতি তুলবে ধরে যা আছে মোর বঙ্গে।   জারি সারি মুর্শিদী গান বাজবে নানান বাদ্য কাঁচা পেঁয়াজ

কুকুরের যন্ত্রণায় অস্থির। গ্রামের মানুষ গেল ক্ষেপে। লাঠি, বেন্দা, শাবল, খুন্তি যে যা হাতের কাছে পেয়েছে তাই নিয়ে শুরু করলো বাড়ি।

পান্তা বুড়ি পান্তা কুড়ায়- ছন্দ কাটে ছড়ায় ছড়ায় এ বাড়ি যায় ও বাড়ি যায়- ছন্দে ছন্দে গল্প শোধায় বৃক্ষ লাগাও বৃক্ষ  লাগাও সবুজ বাঁচাও-

ঢাকা: ‘মৌমাছি মৌমাছি, কোথা যাও নাচি নাচি, দাঁড়াও না একবার ভাই, ঐ ফুল ফোটে বনে, যাই মধু আহরণে, দাঁড়াবার সময়তো নাই।’ ছড়াটি পড়ার সময়