এ বিষয়ে সংবাদপত্রে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন নজরে আনার পর বুধবার (২১ মার্চ) স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে রুলসহ এ আদেশ দেন হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ।
রুলে পদ্মার বুকে বালু-মাটি দিয়ে বাঁধ নির্মাণ ও টোল আদায় কেনো অবৈধ হবে না তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।
চার সপ্তাহের মধ্যে মুন্সীগঞ্জের ডিসি, এসপি, সদর উপজেলার ইউএনও, শিলই ইউনিয়নের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, মুন্সীগঞ্জ সদর ও টঙ্গীবাড়ি উপজেলার সীমান্তবর্তী শিলই ও দিঘিরপাড় ইউনিয়ন ঘেঁষা পদ্মা নদীতে অবৈধভাবে বাঁধ নির্মাণ করে ট্রলি, মহেন্দ্র ও মোটরসাইকেল পারাপার করা হচ্ছে। বাঁধ নির্মাণস্থলে টোলঘর বসিয়ে প্রতিদিন আদায় করা হচ্ছে হাজার হাজার টাকা। এ বাঁধের কারণে পদ্মা নদীর জোয়ার-ভাটার পানি প্রবাহিত হওয়ার স্বাভাবিক গতি বন্ধ হয়ে গেছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, প্রতিদিন এ বাঁধ ব্যবহার করে পারাপার হওয়া আলুর বস্তাভর্তি ট্রলি ও মহেন্দ্র গাড়িপ্রতি টোল আদায় করা হচ্ছে ৩শ টাকা। মোটরসাইকেলের টোল ৫০ টাকা এবং অন্যান্য গাড়িতে নেওয়া আলুর বস্তাপ্রতি ২০ টাকা করে টোল আদায় করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫২ ঘণ্টা, মার্চ ২১, ২০১৮
ইএস/জিপি