ঢাকা: দলীয় ১০ রানে ওপেনার নাসির জামশেদকে হারিয়ে আরেক ওপেনার আহমেদ শেহজাদ এবং তিন নম্বরে ব্যাটিং ক্রিজে আসা হারিস সোহেল রানের চাকা ঘোরাচ্ছেন। ২০ ওভার শেষে আর কোনো উইকেট না খুঁইয়ে পাকিস্তান তুলেছে ৮৯ রান।
আহমেদ শেহজাদ ৪১ রান করে আর সোহেল ৩৯ রান করে অপরাজিত রয়েছেন। ৭৯ রানের জুটি গড়েছেন তারা।
বিশ্বকাপে পুল ‘বি’র ম্যাচে নেপিয়ারে মুখোমুখি হয় পাকিস্তান এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত। এ ম্যাচে টস জিতে আগে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেন আমিরাতের অধিনায়ক মোহাম্মদ তৌকির।
পাকিস্তানের হয়ে ব্যাটিং উদ্বোধন করতে ক্রিজে আসেন আহমেদ শেহজাদ এবং নাসির জামশেদ। আর আমিরাতের বোলিং সূচনা করেন মোহাম্মদ নাভিদ।
শুরুতেই উইকেট খোয়ায় পাকিস্তান। মানজুলা গুরুজির করা চতুর্থ ওভারের তৃতীয় বলে আউট হয়ে সাজঘরের পথ ধরেন পাকিস্তানের ওপেনার নাসির জামশেদ। দলীয় ১০ রানের মাথায় খুররম খানের তালুবন্দি হন জামশেদ। আউট হওয়ার আগে তিনি ১২ বলে মাত্র ৪ রান করেন।
পাওয়ার প্লে’তে পাকিস্তানের সংগ্রহ ছিল এক উইকেট হারিয়ে ৪১ রান।
এগারোতম বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম দুই ম্যাচে পরাজয়ের পর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেও হারতে বসেছিলো পাকিস্তান। শেষ পর্যন্ত বোলারদের সাফল্যে জয় পায় সাবেক বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। এর আগে ১৯৯৪ ও ১৯৯৬ সালে দু’বার পাকিস্তানের মুখোমুখি হয়েছে আরব আমিরাত। দু’বারই শক্তিশালী পাকিস্তানের কাছে ৯ উইকেটে পরাজিত হয়েছে আরব অঞ্চলের দলটি।
পাকিস্তান একাদশ: নাসির জামশেদ, আহমেদ শেহজাদ, হারিস সোহেল, মিসবাহ-উল-হক (অধিনায়ক), উমর আকমল (উইকেটরক্ষক) , শহিদ আফ্রিদি, শোয়েব মাকসুদ, ওয়াহাব রিয়াজ, সোহেল খান, রাহাত আলী এবং মোহাম্মদ ইরফান।
আরব আমিরাত একাদশ: আমজাদ আলী, আন্দ্রে বেরেঙ্গার, কৃঞ্চা চন্দ্রন, খুররম খান, স্বপ্নিল পাতিল (উইকেটরক্ষক), শাইমান আনোয়ার, রোহান মোস্তফা, আমজাদ জাভেদ, মোহাম্মদ নাভিদ, মোহাম্মদ তৌকির (অধিনায়ক) এবং মানজুলা গুরুজি।
বাংলাদেশ সময়: ০৮৩৫ ঘণ্টা, ০৪ মার্চ ২০১৫
** সতর্ক থেকেই ব্যাট চালাচ্ছেন শেহজাদ-সোহেল
** পাওয়ার প্লে’তে পাকিস্তানের ৪১/১
** শুরুতেই উইকেট খোয়ালো পাকিস্তান
** ব্যাটিংয়ে নেমেছেন পাক ওপেনাররা