ঢাকা: ২০১৬ সালের আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ বাংলাদেশ। জুনিয়রদের বিশ্বকাপের একাদশ আসরটি বাংলাদেশে শুরু হবে আগামী বছরের ২৩ জানুয়ারি।
এর আগে এককভাবে পুরুষদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ এবং নারীদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন করেছিল বাংলাদেশ। এছাড়া ২০১১ সালের বিশ্বকাপে সহ-আয়োজক হয়েছিল বাংলাদেশ।
আরেকটি বিশ্বকাপ আয়োজনে আবারো পুরোপুরি প্রস্তুত বাংলাদেশ। ১৪ ফেব্রুয়ারি ফাইনাল ম্যাচের মধ্য দিয়ে শেষ হবে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের আসর। আর ফাইনাল ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। ফাইনালের জন্য রিজার্ভ ডে রাখা হয়েছে।
১৬ দলের বিশ্বকাপে মোট ম্যাচ হবে ৪৮টি। দেশের ৮টি ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে টুর্নামেন্টের ম্যাচগুলো। এছাড়া টুর্নামেন্ট শুরুর আগে ১৬টি প্রস্তুতি ম্যাচের সঙ্গে রয়েছে ১৩০ টি অনুশীলন সেশন। সব মিলিয়ে ৬৪টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশে। বাংলাদেশ দলের গ্রুপপর্বের ম্যাচগুলো হবে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার স্টেডিয়ামে।
আসন্ন অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের জন্য চাহিদা অনুয়ায়ী স্টেডিয়াম এবং মাঠও প্রস্তুত রাখছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। মিরপুর ও ফতুল্লা এবং চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-সিলেটের দুটি করে মাঠে হবে মূল টুর্নামেন্টের ম্যাচগুলো।
আসন্ন এ টুর্নামেন্টের সবচেয়ে বেশি খেলা হবে কক্সবাজারে। শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কমপ্লেক্সের এক নম্বর মাঠে হবে ৯টি ম্যাচ, ২ নম্বর মাঠে হবে আরও ৮টি ম্যাচ। মিরপুরের শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে ৯টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। ফতুল্লার খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে হবে ১০টি ম্যাচ। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে হবে ৪টি ম্যাচ, এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে হবে ৩টি ম্যাচ। সিলেট বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ৩টি, জেলা স্টেডিয়ামে ২টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২৫ ঘণ্টা, ১১ আগস্ট ২০১৫
এমআর