গত ২৪ মে কিউইদের বিপক্ষে ত্রিদেশীয় সিরিজের শেষ ম্যাচ জিতে র্যাংকিংয়ের ছয়ে উঠে আসে টিম বাংলাদেশ। ওই ম্যাচ দিয়ে দীর্ঘ সাত মাসের অপক্ষোর পর দলে ফেরেন নাসির।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে চারজনের স্ট্যান্ডবাই তালিকায় আছেন নাসির। কেউ ইনজুরিতে পড়লেই ডাক পড়তে পারে। দেশে ফিরে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) সুপার লিগ পর্বে অসাধারণ সেঞ্চুরিতে নির্বাচকদের নজর কেড়েছেন।
ফতুল্লায় শনিবারের (২৭ মে) ম্যাচটিতে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন শেখ জামাল অধিনায়ক রাজিন সালেহ। খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে নির্ধারিত ওভার শেষে পাঁচ উইকেট হারিয়ে স্কোরবোর্ডে ৩৫০ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর দাঁড় করায় গাজী।
অধিনায়ক নাসিরকে আউট করতে পারেননি জামালের বোলাররা। রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে মাঠ ছাড়ার আগে ১১৩ বলে ১৩৪ রানের চোখ ধাঁধানো ইনিংস উপহার দেন ২৫ বছর বয়সী এ ডানহাতি ব্যাটসম্যান। তাতে ছিল ৭টি চার ও ৬টি ছক্কার মার। এবারের আসরের নাসিরের এটি দ্বিতীয় সেঞ্চুরি।
দলকে বড় সংগ্রহ এনে দিতে নাসিরের পাশাপাশি ব্যাট হাতে অবদান রাখেন মুমিনুল হক ও ভারতের গুরকিরাত সিং। মুমিনুল ৬৬ ও গুরকিরাতের ব্যাট থেকে আসে ৭৪। জিয়াউর রহমান ও ইলিয়াস সানি দু’টি করে আর বাকি উইকেটটি নেন সোহাগ গাজী।
সুপার লিগে (সুপার সিক্স) দু’দলের সামনেই প্রথম ম্যাচ হারের পর ঘুরে দাঁড়ানোর চ্যালেঞ্জ। পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থেকে ১২ দলের লিগ পর্ব শেষ করে নাসির-মুমিনুলের গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০৫ ঘণ্টা, ২৭ মে, ২০১৭
এমআরএম