সেইন্ট মার্গারেটের বাইরে হাতের ডানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দোকান। পত্রিকা, মোবাইল ও পানীয় থেকে শুরু করে এমন কোনো পণ্য নেই, যা এখানে মিলবে না।
ঝকঝকে-তকতকে কাঠের আসনগুলোর যেকোনোটিতেই শুয়ে-বসে যে কেউই অপেক্ষার সময় কাটাতে পারেন। বাড়তি নিরাপত্তার জন্য চলে যাওয়া যেতে পারে আসনগুলো লাগোয়া অপেক্ষমান কক্ষেও।
মূল টার্মিনালে রয়েছে সুরম্য এক লন, যা শরীর ও মনে বইয়ে দেয় প্রশান্তির হাওয়া। আশেপাশের শহরগুলোতে যাতায়াতে করতেও যাত্রীরা ভিড় করেন এখানে। অবশ্য ভিড় সব সময় এক রকম থাকে না। দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত যাত্রী সংখ্যা বেশি হলেও সকালে থাকে খুবই কম।
লেস্টার থেকে বার্মিংহামের এজবাস্টন স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-পাকিস্তান চ্যাম্পিয়নস্ ট্রফির প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচ কাভার করতে যাওয়ার পথে আমাকেও প্রশান্তির হাওয়া বুলিয়েছে সেইন্ট মার্গারেট।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪৪ ঘণ্টা, মে ২৭, ২০১৭
এইচএল/এএসআর