সাইড স্ট্রেইন ইনজুরি থেকে উকসের সেরে উঠতে সময়সীমা চার থেকে ছয় সপ্তাহ। মাঠে ফিরতে দীর্ঘ সময়ই লেগে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি বলে জানা গেছে।
এরপর উকস যদি বল করতে পারেনও প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচের বাইরে থাকায় তাকে ফিটনেস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। আরেকটি ব্যাপার হচ্ছে, ওই সময়ে ঘরোয়া সূচিতে প্রভাব ফেলবে ন্যাটওয়েস্ট টি-২০ ব্লাস্ট। তাই ওল্ড ট্রাফোর্ডে সম্ভাব্য তৃতীয় টেস্ট (২৭ জুলাই থেকে) সামনে রেখে চার ওভারের লিমিটেড স্পেলে দেখা যেতে পারে তাকে।
গত বছর ছয়টি হোম টেস্টে ৩৪টি উইকেট নিয়েছেন পেস বোলিং অলরাউন্ডার উকস। ২৬টি এসেছে পাকিস্তানের বিপক্ষে চার ম্যাচ সিরিজে। যদিও অ্যাওয়ে সিরিজে নিজের ছায়া হয়ে ছিলেন। বাংলাদেশ ও ভারত সফরে পাঁচ টেস্টে মাত্র ছয়টি উইকেট নিয়ে কঠিন সময় পার করেন।
এদিকে, দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ সামনে রেখে অভিজ্ঞ পেসার জেমস অ্যান্ডারসনের ফিটনেস নিয়েও শঙ্কা তৈরি হয়েছে। গত মাসে ল্যাঙ্কাশায়ারের হয়ে খেলার সময় কুঁচকির ইনজুরিতে ভোগেন। যদিও হালকা অনুশীলনে ফিরেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫৮ ঘণ্টা, ৭ জুন, ২০১৭
এমআরএম