বিপিএলে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের হয়ে মাঠ মাতিয়েছিলেন মেহেদি। পরে জাতীয় লিগের শেষ রাউন্ডে ১৭৭ রানের ইনিংস খেলেছেন।
প্রথম দিন বেশ নার্ভাস হয়ে পড়া মেহেদি বলেন, ‘প্রথমবারের মতো জাতীয় দলের ক্যাম্পে যোগ দেওয়ায় সকালটা খুবই রোমাঞ্চকর ছিল। সকালের নাস্তা থেকে শুরু করে ড্রেসিংরুম শেয়ারের অভিজ্ঞতা, সবই অন্যরকম ছিল। ’
তিনি আরও বলেন, ‘সবাই সবার চেয়ারে বসে ছিল ড্রেসিংরুমে। আমি কোন সিটে বসবো, সেটা খুঁজে পাচ্ছিলাম না। যেখানেই বসতে চাই, দেখি সেটা অন্য কারো সিট। এতে একটু নার্ভাস হয়ে যাচ্ছিলাম। দাঁড়িয়েই ছিলাম অনেকক্ষণ। সতীর্থরা বলছিল প্রথম প্রথম এমন হয়। ধীরে ধীরে সব ঠিক হয়ে যাবে। ’
জাতীয় দলের চূড়ান্ত স্কোয়াডে থাকার ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে মেহেদি বলেন, ‘অবশ্যই আশাবাদী। দলে যেই আসুক, সবাই নিজের সেরাটা দিতে চাইবে। আমার যদি শতভাগের বেশি দিতে হয় আমি তাও দিব। ’
এদিকে জাতীয় দলের আরেক তারকা মেহেদি হাসান মিরাজের সঙ্গেও কথা হয়। অলরাউন্ডার হিসেবে দলে ঢুকলে বর্তমানে তার বোলিংটাই বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে দলে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এখন বোলার হিসেবে আছি। দুটাতেই ভাল করবো সুযোগ পেলে চেষ্টা করবো। তবে এ মুহূর্তে আমি খুশি, বোলিংটা ভাল হচ্ছে। বোলিংও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সামনে আমাকে আরো ভাল করতে হবে। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩১ ঘণ্টা, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৭
এমএমএস