বিশ্বকাপের ঠিক আগ মুহূর্তে আসগর আফগানকে সরিয়ে অধিনায়কত্ব দেওয়া হয় গুলবাদিনকে। সে সময় বেশ জোরেশোরেই এর বিরোধিতা করেন রসিদ খান, মোহাম্মদ নবীদের মতো সিনিয়র ক্রিকেটাররা।
বিশ্বকাপেও এর প্রভাব বেশ ভালভাবেই লক্ষ্য করা গেছে। ৯ ম্যাচ খেলে একটিতেও জিততে পারেনি আফগানিস্তান দল। পয়েন্ট টেবিলের শেষে থেকে বিশ্বকাপ শেষ করার পরই অধিনায়কের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় গুলবাদিনকে। তার পরিবর্তে দায়িত্ব পান রশিদ খান।
তখন দলের ভেতরকার অবস্থা নিয়ে গুলবাদিন কিছু বলতে না চাইলেও মুখ খুলেছেন এখন। আফগানি সাংবাদিক ওয়াসিল ওয়েসালকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে গুলবাদিন নিজের হতাশার কথা জানিয়ে বলেন, ‘সিনিয়রদের পারফরম্যান্সের ওপর আফগানিস্তান দল নির্ভরশীল। কিন্তু এই সিনিয়ররাই বিশ্বকাপে ইচ্ছে করে খারাপ খেলেছে। যার প্রভাব পড়েছে দলের ফলাফলের ওপর। তারা আমার কথার কোনো গুরুত্ব দিত না। ম্যাচ হেরে তারা দুঃখিত না হয়ে ড্রেসিংরুমে হাসাহাসি করত! ম্যাচের মধ্যে আমি যখন তাদের কোনো নির্দেশনা দিতাম, তখন তারা আমার দিকে তাকাতই না!’
বাংলাদেশ সময়: ১৬২২ ঘণ্টা, জুলাই ২২, ২০১৯
এমকেএম/এমএমএস