২০১৫ সালে প্রোটিয়াদের ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে ম্যাচ পাতানোর পরিকল্পনা করা ও নানাভাবে প্রভাবিত করার বদির বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছিল। পরে অভিযোগের প্রমাণ পাওয়ায় ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে ২০ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়।
২০১৮ সালের জুলাইয়ে বদি নিজের দোষ স্বীকার করে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলে। পুলিশের কাছে আত্নসমর্পনের পর জামিনে ছাড়া পান। ৪০ বছর বয়সী সাবেক ব্যাটসম্যান এখন ‘লিভ টু আপিল’ ও জামিন বাড়ানোর আবেদন করবেন।
এর আগে ২০০০ সালে সাবেক দ.আফ্রিকান অধিনায়ক হেনসি ক্রনিয়ের ফিক্সিং কেলেঙ্কারির পর ২০০৪ সালে কঠিন একটি আইন করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। আইনের একটি ধারা বলা হয়, ক্রীড়ায় দুর্নীতি নিয়ে, যে ধারার অনুসারে ম্যাচ ফিক্সিং ও স্পট ফিক্সিংও ফৌজদারী অপরাধ হিসেবে বিবেচ্য। বদির সাজা হয়েছে এই ধারাতেই।
ধারাটিতে সর্বোচ্চ শাস্তি ১৫ বছরের জেল। তবে বদির পক্ষে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন ছিল ৫ বছরে। আদালত সেটিই গ্রহণ করেছেন।
বদির ২০০৭ সালে প্রোটিয়াদের হয়ে ওয়ানডেতে অভিষেক হয়। তবে জাতীয় দলের হয়ে মাত্র ২ ওয়ানডে ও ১টি টি-টোয়েন্টি খেলতে পারেন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১১২০ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৯, ২০১৯
এমএমএস