ঢাকা, শুক্রবার, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ক্রিকেট

‘সাকিব-তামিমরা বাংলাদেশ ক্রিকেটের অভিভাবক’

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, স্পোর্টস | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৮৫০ ঘণ্টা, জুলাই ২৬, ২০২২
‘সাকিব-তামিমরা বাংলাদেশ ক্রিকেটের অভিভাবক’

জিম্বাবুয়ে সিরিজ দিয়ে নতুন যাত্রাই যেন শুরু হচ্ছে বাংলাদেশের ক্রিকেটে। থাকছেন না সিনিয়র ক্রিকেটারদের কেউ।

এই সফরে টি-টোয়েন্টি দলের নেতৃত্বেও এসেছে বদল, অধিনায়কত্ব করবেন নুরুল হাসান সোহান।

অপেক্ষাকৃত তরুণ দলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্য অলরাউন্ডার মাহেদী হাসান। তিনি বলছেন, অভিজ্ঞরা ছিলেন তাদের জন্য বাবা-মা কিংবা অভিভাবকদের মতো। তবে তাদের না থাকাকে সুযোগ হিসেবেই দেখছেন মাহেদী।

তিনি বলেছেন, ‘সিনিয়রদের না থাকা অবশ্যই সুযোগ। পরিবারে যখন ছোট থাকেন, তখন বেড়ে ওঠার জন্য বাবা-মাই সব দায়িত্ব নেন। প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেলে নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নেন। এই সিরিজ থেকে নিজেরা নিজেদের সিদ্ধান্ত নিতে পারব, যেহেতু সিনিয়ররা নেই। তারা এতদিন বাংলাদেশের ক্রিকেটের মা-বাবা ছিলেন বা অভিভাবক হিসেবে ছিলেন। ’

‘প্রমাণ করার আসলে কিছুই নেই। একটা সময় তো সিনিয়র ক্রিকেটাররা থাকবেন না। আমাদের ব্যাচ থেকে অনেকেই সিনিয়র হয়ে যাবে। সাকিব ভাই, তামিম ভাই, রিয়াদ ভাইরাও একসময় জুনিয়র হয়ে খেলছিলেন। ২০১১ বিশ্বকাপে সাকিব ভাই ওয়ানডে বিশ্বকাপে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, তখন তার বয়স ছিল ২২ বছর। ওখান থেকে খেলতে খেলতে এই পর্যায়ে এসেছেন। এখন যে তরুণ দল আছে, সময় লাগবে। ’

তরুণদেরও অবশ্য মোটামুটি অভিজ্ঞতা আছে বলেই বিশ্বাস মাহেদীর, ‘এই দলে একদমই তরুণ কেউ না। সবাই ৩, ৪, ৫ বছর খেলে ফেলেছে। ১০ বছর ক্রিকেট খেলা কোনো খেলোয়াড় নেই। ৬, ৭, ৮ বছর খেলা খেলোয়াড় আছে। তাই বেশিরভাগই তরুণ না। তরুণ বলতে মুনিম শাহরিয়ার আর পারভেজ ইমন যারা একদমই নতুন। সবাই পরিপক্ব, মোটামুটি অভিজ্ঞ। সবার বোঝার সামর্থ্য আছে, সবাই সামর্থ্যবান। ’

বাংলাদেশ সময়: ১৮৫০ ঘণ্টা, জুলাই ২৬, ২০২২
এমএইচবি/আরইউ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।