সোমবার (৩১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা থেকে নগরের বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নিয়ে যানবাহনে তল্লাশী শুরু করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট ও বড় হোটেলগুলোর আশেপাশে বাড়ানো হয়েছে পুলিশ ও র্যাবের টহল।
র্যাব-৭ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মিফতাহ উদ্দিন আহমেদ বাংলানিউজকে বলেন, থার্টি ফার্স্ট নাইটকে ঘিরে র্যাব-৭ এর আওতাধীন এলাকায় মোট ৫০টি টহল টিম রয়েছে। শুধু চট্টগ্রামে রয়েছে ২০টি টহল টিম।
মিফতাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট, স্থাপনা ও বড় হোটেলগুলোর আশেপাশে টহল টিম কাজ করছে। যেকোনো ধরনের নাশকতামূলক তৎপরতা প্রতিহত করার প্রস্তুতি রয়েছে আমাদের। ’
এদিকে থার্টি ফার্স্ট নাইটকে ঘিরে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ (সিএমপি) থেকে বেশ কিছু নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। নিদের্শনায় আউটডোর বা উন্মুক্ত স্থানে অনুষ্ঠান না করা, মঙ্গলবার (১ জানুয়ারি) সকাল পর্যন্ত সকল বার বন্ধের কথা বলা হয়েছে।
সিএমপির উপ-কমিশনার (বিশেষ শাখা) মো. আবুদল ওয়ারিশ বাংলানিউজকে বলেন, ‘থার্টি ফার্স্ট নাইটকে ঘিরে বেশ কিছু নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। আউটডোর বা উন্মুক্ত স্থানে অনুষ্ঠান না করতে বলা হয়েছে। এছাড়া মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত সকল বার বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে। ’
মো. আবুদল ওয়ারিশ বলেন, ‘পুরো নগর জুড়ে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বাড়ানো হয়েছে টহল টিমও। পতেঙ্গা বিচ, পারকি বিচ, কর্ণফুলী শাহ আমানত সেতু, স্বাধীনতা পার্কসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে অতিরিক্ত ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০১৮
এসকে/টিসি