ঢাকা: আমদানি-রপ্তানি ও ইন্ডেন্টিং নিবন্ধন সনদপত্র ইস্যু ও নবায়নের ফি’র মূল্য সংযোজন কর দিতে হবে ১৫ শতাংশ। ২০১০-২০১১ সাল থেকে এখন পর্যন্ত যারা এসব সনদ ইস্যু করেছেন তাদের মূসক’র টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বুধবার (২ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে নিয়োজিত ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, গত ২০১০-১১ অর্থবছর থেকে আমদানি, রপ্তানি ও ইন্ডেন্টিং সনদের ফিয়ের ওপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট আদায়ের জন্য সার্কুলার জারি করেছে সরকারের আমদানি ও রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের দপ্তর। এ বিষয়ে একটি এসআরও জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। কিন্তু এতদিন এ ভ্যাট আদায় করা হয়নি। তাই আইন অনুসারে উল্লিখিত হারে ভ্যাট আদায়ের জন্য নির্দেশ দেওয়া গেল।
উল্লেখ্য, মাসুলের বিপরীতে ১৫ শতাংশ ভ্যাট আদায়ের জন্য গত মাসে বাংলাদেশ ব্যাংকে চিঠি পাঠায় আমদানি ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রক দপ্তর। এ ভ্যাট জমা দেওয়ার চালান না দিলে কোনো প্রতিষ্ঠানের আমদানি-রপ্তানির সনদ ইস্যু বা নবায়ন হবে না।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২, ২০১৫
এসই/আরএম