এবার প্রথম পুরস্কারের প্রত্যেক সিরিজের ০৫৪৭৩৬৬ নম্বর ও দ্বিতীয় পুরস্কার ০৩৯৯৬৫০ নম্বর, তৃতীয় পুরস্কার ০৮২৭৬৫০ ও ০৯৫৬৬২৮ নম্বর এবং চতুর্থ পুরস্কার ০১৯৭৯৭৯ ও ০৭৫৬৯৪৮।
একক সাধারণ পদ্ধতি তথা প্রত্যেক সিরিজের একই নম্বরে প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ পরিচালিত হয়।
পঞ্চম পুরস্কার বিজয়ী প্রতিটি সিরিজের ৪০টি নম্বর হলো—০০০৪১৭০, ০২৪১৫৮৯, ০৪১৩২৩৫, ০৬১৭৬১০, ০৮০০৯১৪, ০১০৩৬৭০, ০২৫৭৫০৭, ০৪৯৬৫১৫, ০৬১৯৩৫০, ০৮১৫৯৯৩, ০১৩৬৮০৬, ০২৭১৩৭৮, ০৫১৩৯৯২, ০৬২১৫২৮, ০৮৪০৭৭৩, ০১৭৮১৬৯, ০২৯৩০৯৮, ০৫১৫১৭৭, ০৬২৮৫৫৭, ০৮৪৫০১৮, ০১৮১৭২০, ০৩০৩২৫৪, ০৫৮৪৫২১, ০৭৩২১১৭, ০৯০৭১০৩, ০১৮২১২৯, ০৩৩৬৭৫৭, ০৫৯১৪৪২, ০৭৪২৭০০, ০৯২০০৭৫, ০২১৩৫৫১, ০৩৫২৭১০, ০৫৯৬৯০০, ০৭৫২৪১৬, ০৯২৯৮৯৯, ০২৩১৩৯৮, ০৩৬১১২৫, ০৬১২৪৭২, ০৭৭৮৪১৫ ও ০৯৭৭৯৭৭।
প্রথম পুরস্কার বিজয়ী প্রত্যেককে ৬ লাখ ও দ্বিতীয় পুরস্কার বিজয়ীদের ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকা করে দেয় সরকার। তৃতীয় পুরস্কার বিজয়ী প্রত্যেকে পান এক লাখ টাকা, চতুর্থ পুরস্কার বিজয়ী ৫০ হাজার এবং পঞ্চম পুরস্কার বিজয়ীরা ১০ হাজার টাকা করে পেয়ে থাকেন।
প্রাইজবন্ডের প্রথম পুরস্কারের জন্য ঘোষিত সংখ্যার প্রতিটি সিরিজের সেই সংখ্যার বন্ড প্রথম পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়। একইভাবে অন্য পুরস্কারগুলোও দেওয়া হয়ে থাকে।
প্রতি তিন মাস অন্তর প্রতি মাসের শেষ কর্মদিবসে প্রাইজ বন্ডের ড্র হয়ে থাকে। আর ১৯৯৯ সালের জুলাই থেকে প্রাইজ বন্ডের পুরস্কারের অর্থের ওপর ২০ শতাংশ হারে উৎসে আয়কর কাটার বিধান রয়েছে।
প্রাইজ বন্ডের ড্র অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন ও আইসিটি) মো. সেলিম রেজা।
বাংলাদেশ সময়: ২১১০ ঘণ্টা, জুলাই ৩১, ২০১৭
এসই/এমজেএফ