সোনা চোরাচালান প্রতিরোধে বাংলাদেশ ফাইনান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্ট ইউনিটের (বিএফআইইউ) সঙ্গে কাজ করতে চায় বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এ ব্যাপারে ২ আগস্ট বিএফআইইউর প্রধান কর্মকর্তা মাসুদ বিশ্বাসের কাছে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠিয়েছে বাজুস।
রোববার (২১ আগস্ট) বাজুস থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বাজুসের চিঠিতে বলা হয়েছে, দেশের জুয়েলারি শিল্পের বাজার প্রতিনিয়ত বড় হচ্ছে। সারাদেশে সদস্য রয়েছে ৪০ হাজারের মতো। ইতোমধ্যে বিদেশি বিনিয়োগ আসা শুরু হয়েছে। বাংলাদেশের জুয়েলারি শিল্প এখন রফতানির দিকে আগাচ্ছে। এমন পরিপ্রেক্ষাপটে সোনা চোরাচালান বড় ধরনের সংকট ও চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। চোরাচালান শুধু দুর্নীতিকে উৎসাহিত করছে না, এর ফলে অর্থনৈতিক সংকট বাড়ছে। এছাড়া এটি ডলার সংকটের অন্যতম কারণ। বাজুস মনে করে দেশে চলমান ডলার সংকট ও অর্থপাচারের সঙ্গে সোনা চোরাচালানের সিন্ডিকেট সোনার বাজারে অস্থিরতা তৈরি করেছে।
বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) প্রেসিডেন্ট সায়েম সোবহান আনভীরের স্বাক্ষর করা চিঠিতে বলা হয়, সোনা চোরাচালান প্রতিরোধে বাংলাদেশ ফাইনান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্ট ইউনিটের (বিএফআইইউ) সঙ্গে যৌথভাবে কার্যক্রম পরিচালনায় আগ্রহী বাজুস।
বাংলাদেশ সময়: ১১৩৭ ঘণ্টা, আগস্ট ২৫, ২০২২
এনএইচআর