গত ১৩ মার্চ কেন্দ্র থেকে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগকে সম্মেলনের নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপর থেকেই শাখা ছাত্রলীগের নতুন নেতৃত্বে কারা আসবেন তা নিয়ে আলোচনা চলছে।
জানা গেছে, সংগঠনের হাইকমান্ডেও জোর তদবির চালাচ্ছেন বিগত শাখা ছাত্রলীগের পদধারী অন্তত ডজনখানেক নেতাকর্মী। কেউ কেউ সুপার ফাইভে থাকার জন্যও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
পদ পাওয়ার দৌঁড়ে হেভিওয়েট প্রার্থী হিসেবে আলোচিত হচ্ছেন ৬৯ ব্যাচের সাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল রানা, আসিফ ইবনে আমেজ মিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদুল হাসান প্রিন্স, ৭০ ব্যাচের সাংগঠনিক সম্পাদক সরকার আনন্দ, হাফিজুর রহমান, মিজানুর রহমান, ৭১ ব্যাচের মানস কীর্ত্তনীয়া নয়ন এবং আভি আসাদ।
পদ প্রত্যাশীদের মধ্যে বেশ কয়েকজন নিজ এলাকার সাবেক ও বর্তমান কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের নেতাদের কাছেও নিয়মিত যাচ্ছেন বলে জানা গেছে।
ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইন বাংলানিউজকে বলেন, নিয়মিত ছাত্র, যোগ্য ও ত্যাগী নেতাদেরই নেতৃত্বে আনা হবে। নেতা নির্বাচনে আঞ্চলিকতা গুরুত্ব পাবে না বলেও জানান তিনি।
জানা যায়, ২০১৩ সালের ১১ অক্টোবর নাজমুল হককে সভাপতি ও দেবাশীষ দাসকে সাধারণ সম্পাদক করে ১ বছরের জন্য কমিটি গঠন করে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ। এর প্রায় সাড়ে ৩ বছর পর শেকৃবি’তে নতুন কমিটি গঠন করার উদ্যোগ নিল কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২৭ ঘণ্টা, মার্চ ২৭, ২০১৭
আরআর/বিএস