১৮ শিক্ষার্থীর করা পৃথক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি গোবিন্দ চন্দ্র ঠাকুর ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর অবকাশকালীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
চার সপ্তাহের মধ্যে শিক্ষা সচিব, ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এবং বন্দর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষসহ সংশ্লিষ্ট নয়জনকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২২ জুন) রিট আবেদনকারীদের আইনজীবী সমরেন্দ্র নাথ গোস্বামী বলেন, বুধবার (২১ জুন) এ রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
তিনি আরও জানান, গ্রেড পয়েন্ট সিস্টেম অনুসারে কোনো বিষয়ে ১০০ নম্বরের মধ্যে ৩৩ নম্বর পেলে তা ডি গ্রেডের অন্তর্ভূক্ত হবে। কিন্তু বন্দর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের ওই ১৮ পরীক্ষার্থী গণিতে ৩৩ এর বেশি নম্বর পেলেও তাদেরকে অকৃতকার্য দেখানো হয়েছে, যা আইনের লঙ্ঘন। এসব শিক্ষার্থী অন্য বিষয়ে খুব ভালো ফলাফল করেছে।
হাইকোর্টে রিটগুলো করে মারিয়া ইসলাম, রোকেয়া আক্তার বিথী, সুমাইয়া আক্তার, বছিরুন আক্তার, ফারজানা আক্তার, সাবরিনা মাশরিয়াত, তানিয়া আক্তার, সাদিয়া কালাম, সঞ্জিতা সাহা মৌ, প্রিয়া সাহা, সুমাইয়া আরমিন, মিম, রিয়া মনি, রাজিয়া আক্তার, ইসরাত জাহান, জাকিয়া সুলতানা, কিসমত তারা ও আমিন শওকত।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০৭ ঘণ্টা, জুন ২২, ২০১৭
ইএস/এএসআর