এর মধ্যে ২২ সরকারি ও ৫২ নব সরকারি পদ শূন্য। এ কারণে ওই সব বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রমসহ পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে।
উপজেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় সরকারি ও নব সরকারি মিলিয়ে ১৪৮টি বিদ্যালয় রয়েছে। এর মধ্যে সরকারি ২১টি ও নব সরকারি ৪৯টি পদ শূন্য। ৭৪ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদ শূন্য রয়েছে। এর মধ্যে ২২ সরকারি ও ৫২ নব সরকারি পদ শূন্য। এছাড়া বিদ্যালয় শূন্য ৪টি গ্রামে ৪টি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। এ সব বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই চলছে পাঠদান সহ প্রশাসনিক কার্যক্রম। নিয়োগ সংক্রান্ত জটিলতা থাকায় দীর্ঘদিন ধরেও প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষক নিয়োগ হচ্ছে না।
অবিভাবক ফারুক হোসেন, কামাল হোসেন, মোসাররফ হোসেন, পাখি বেগম, কুলসুম বেগমসহ আরও অনেকে বলেন, ঘরের প্রধান না থাকলে সে সংসার সঠিকভাবে পরিচালিত হয় না, তেমনি বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক না থাকায় আমাদের ছেলে মেয়েরা শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (চ.দা) একেএম হারুন উর রশিদ বলেন, মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে চলতি মাসের মধ্যেই ৬৫ ভাগ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে। পর্যায়ক্রমে সহকারী শিক্ষকদেরও নিয়োগ দেয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২৭ ঘণ্টা, জুলাই ০৫, ২০১৭
এসএইচ