এতে করে জেলার হরিরামপুর ও দৌলতপুর উপজেলার ওই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ব্যাহত হচ্ছে মারাত্মকভাবে।
জেলার হরিরামপুর উপজেলায় সর্বমোট ৮৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে।
একইভাবে জেলার দৌলতপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় যমুনা নদীর পানি প্রবেশ করার কারণে উপজেলার ২৬টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। দৌলতপুর উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৯৮টি।
এছাড়া জেলার সাটুরিয়া উপজেলার দুইটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বন্যাজনিত কারণে কিছুদিন পাঠদান বন্ধ থাকলেও এখন সেখানকার বিদ্যালয়গুলোতে পাঠদান কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে।
মানিকগঞ্জের জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আলেয়া ফেরদৌসি শিখা বাংলানিউজকে জানান, জেলার সাতটি উপজেলায় সর্বমোট ৬৪৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এর মধ্যে হরিরামপুর ও দৌলতপুর উপজেলার ৩৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বন্যাজনিত কারণে পাঠদান সাময়িকভাবে বন্ধ রয়েছে।
তবে বন্যার পানি কমে যাওয়ার সাথে সাথে ওইসব বিদ্যালয়গুলোতে গুরুত্ব সহকারে পাঠদান কার্যক্রম চালু করা হবে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪৫ ঘণ্টা, জুলাই ২৫, ২০১৭
আরআই