রোববার (২৭ আগস্ট) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সিন্ডিকেট রুমে আয়োজিত কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা কমিটির বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সোমবার (২৮ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতরের সহকারী পরিচালক তাবিউর রহমান প্রধান বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
ভর্তি কমিটি সূত্রে জানা যায়, ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো তৃতীয় লিঙ্গ বিশেষ কোটা চালু করেন সাবেক উপাচার্য ড. একেএম নূর-উন-নবী। তবে এ দু’টি কোটা চালুর পরে নির্ধারিত আসনে কেউ রেজিস্ট্রেশন না করায় বরাদ্ধ করা আসন ফাকা রয়ে গেছে।
এছাড়াও ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে পিছিয়ে পড়া সুবিধা বঞ্চিত বিলুপ্ত ছিটমহল অধিবাসীদের জন্য চালু করা হয় বিলুপ্ত ছিটমহল কোটা। বিশেষ এই কোটায় গত শিক্ষাবর্ষে দশমিক ৫ শতাংশ হারে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়েছিলো।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৯ ঘণ্টা, আগস্ট ২৮, ২০১৭
জিপি