বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বেলা ১২টায় যশোর উপশহর ক্রীড়া উদ্যানে ৪৬তম গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা-১৭ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, নতুন প্রজন্মকে বিশ্বমানের শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, দেশে অতীতে ধর্মের নাম করে নানাভাবে মেয়েদের পিছিয়ে রাখা হয়েছিলো, তবে বর্তমান সরকারের নানাবিধ প্রচেষ্টায় শিক্ষা-ক্রীড়াসহ সকল ক্ষেত্রে ছেলে-মেয়েদের সমান অংশগ্রহণে সমতা তৈরি হয়েছে।
জাতিসংঘে তিন বছর আগে ২০১২ সালে ইউনোস্কোর সম্মেলনে সমতা তৈরির লক্ষ নির্ধারণ করা হয়। তবে অল্প সময়ে শিক্ষা, খেলাধুলা, শরীরচর্চার প্রতিটি ক্ষেত্রে আমরা সমতা তৈরি করতে পেরেছি, এটা বিরাট অর্জন বলেও জানান মন্ত্রী।
বাংলাদেশ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের মহাপরিচালক প্রফেসর ড. এস এম ওয়াহিদুজ্জামানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের সচিব সোহরাব হোসেন, কারিগরি ও মাদ্রাসা বিভাগের সচিব মো. আলমগীর, ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মাহাবুবুর রহমান, সিলেট মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর এ.কে এম গোলাম কিবরিয়া তাপাদার, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর এ.কে.এম ছায়েফ উল্যা,কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়াম্যান মোস্তাফিজুর রহমান, যশোরের জেলা প্রশাসক আশরাফ উদ্দিন।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন, যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মোহাম্মদ আব্দুল আলীম। এছাড়াও অনুষ্ঠানে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর খুলনার আঞ্চলিক পরিচালক টি এম জাকির হোসেনসহ খুলনা বিভাগে দায়িত্বরত শিক্ষা পরিবারের সদস্যরা।
৪৬ তম গ্রীষ্মকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় ২৬৮ জন ছেলে এবং ২৬৮ জন মেয়ে মিলে ৫৩৬ জন ফাইনালে অংশগ্রহণ করবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩৭ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৪, ২০১৭
এএটি