রোববার (৫ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
এতে বক্তব্য রাখেন নীল দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক আবদুল আজিজ, টেলিভিশন, চলচ্চিত্র ও ফটোগ্রাফি বিভাগের অধ্যাপক শফিউল আলম ভূইয়া।
অন্যদের মধ্যে অংশ নেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সহিদ আকতার হোসাইন, সাবেক প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ এম আমজাদ।
এতে অধ্যাপক জামাল উদ্দীন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বশীল পদে থেকে প্রক্টর অধ্যাপক রব্বানী এ ধরনের প্রোগ্রামে অংশ নিয়ে বক্তব্য রাখতে পারেন না। এ ঘটনার দায়িত্ব নিয়ে তাকে পদত্যাগ করার আহ্বান করছি। না হলে আমরা আন্দোলন অব্যাহত রাখবো।
তিনি এ ঘটনায় শিক্ষক সমিতির নিশ্চুপ ভূমিকার সমালোচনা করেন। সমিতি থেকে দোষীদের বহিষ্কার করারও দাবি জানান।
অধ্যাপক শফিউল আলম ভূইয়া বলেন, উপাচার্য আসবেন যাবেন। এটি সরকারের উপর নির্ভর করে, কাকে নিয়োগ দেবেন। উপাচার্য পরিবর্তন কেন্দ্র করে একটি পক্ষ যেভাবে ক্ষমতার আস্ফালন ও ক্ষমতা বিস্তারের চেষ্টা করছে তা জাতিকে লজ্জিত করছে।
অধ্যাপক আব্দুল আজিজ বলেন, এ ধরনের মানববন্ধনে দাঁড়ানো আমাদের জন্য লজ্জার ব্যাপার। সমাজ আমাদের সম্মানের স্থানে বসিয়েছে। কিন্তু আমরা একে প্রশ্নবিদ্ধ করছি।
গত বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) সন্ধ্যায় নীল দলের সভায় প্রক্টরের বিরুদ্ধে অধ্যাপক জামাল উদ্দীনকে হামলার অভিযোগ ওঠে। কিন্তু এ অভিযোগ প্রক্টর অস্বীকার করেছেন। তিনিও পাল্টা অধ্যাপক জামাল উদ্দীন তাকে হামলা করেছেন বলে অভিযোগ করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০১ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৫, ২০১৭
এসকেবি/এএ