মঙ্গলবার আটকেরা হলেন-ময়মনসিংহের চরভিলা গ্রামের নুর মোহাম্মদের ছেলে ইয়াসীন আরাফাত। তিনি 'সি ১' ইউনিটে ৫ম স্থান লাভ করেন।
মঙ্গলবার সাক্ষাৎকার দিতে আসলে উত্তরপত্রের লেখার সঙ্গে হাতের লেখার মিল না পাওয়ায় তাদের আটক করা হয় বলে প্রক্টর অফিস সূত্রে জানা গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা কার্যালয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পারভেজ ও রাকিব বাংলানিউজকে জানান, যথাক্রমে ৪ লাখ ও আড়াই লাখ টাকার বিনিময়ে প্রক্সি পরীক্ষা দিয়ে তারা চান্স পান। অপর দুইজন আবু রায়হান ও ইয়াসীন আরাফাত জালিয়াতির কথা অস্বীকার করে বলেন, আমাদের পরীক্ষা আমরা নিজে দিয়েছি। কিন্তু হাতের লেখা মিল না পাওয়ায় আমাদের আটক করে নিয়ে এসেছে।
এর আগে একই অভিযোগে সোমবার (১৩ নভেম্বর) নিশাদ আহমেদ, নাঈমুর রহমান সরকার, আশরাফুজ্জামান নয়ন, মাহমুদুল রশিদ সৌরভ, নাঈমুর রহমান ও মো. রিজওয়ানকে আটক করা হয়।
রোববার (১২ নভেম্বর) মাহবুব হোসেন, ইমাম হোসেন, অমিত হাসান ও আশিকুল হাসান রবিনকে আটক করা হয়।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক তপন কুমার সাহা বলেন, গত তিনদিনে জালিয়াতির অভিযোগে আটকদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। একইসঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. রকিবুল ইসলাম বলেন, আমি তাদের আশুলিয়া থানায় নিয়ে যাবো। পরে কর্তৃপক্ষ তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৪ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৪, ২০১৭
আরআর