সোমবার (১৬ এপ্রিল) শিক্ষক সমাজের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. আমির হোসনে বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করে।
তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম গত ১১ এপ্রিল অফিস সময়ের পরে এক অফিস আদেশে ৯জন প্রাধ্যক্ষকে অব্যহতি দিয়েছেন যা নজিরবিহীন, অ্যাক্টবিরোধী ও শিষ্টাচার বহির্ভূত।
এর আগে ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের দিকে শরীফ এনামুল কবির বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য থাকাকালীন হল প্রভোস্ট ক্যাটাগরিতে সিন্ডিকেট সদস্যসহ প্রায় ৮জন হল প্রভোস্টকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
এছাড়া বর্তমান উপাচার্য ২০১৪ সালে প্রথম মেয়াদে দায়িত্ব নিয়ে একটি হল বাদে সব হল প্রভোস্টকে অব্যাহতি দেন। সে সময় শরীফ এনামুল কবিরের অধিনস্ত হয়ে ফারজানা ইসলাম কাজ করতেন বলে কোনো প্রতিবাদ উঠেনি বলে একাধিক সূত্র জানায়।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার আবু বকর সিদ্দিক বাংলানিউজকে বলেন, তাদের সবারই মেয়াদ শেষ হয়েছিল তাই অব্যাহতি দেওয়া হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, যাদেরকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে তাদের সবার অনেক আগেই মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। তাই নতুনদের নিয়ম মেনেই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কোনো সংবিধান বহির্ভূত কাজ করা হয়নি।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৩ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৬, ২০১৮
জিপি