খুলনা: বিচ্ছিন্ন কয়েকটি ঘটনা এবং দুই মেয়র প্রার্থীর অভিযোগের মধ্য দিয়ে খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে।
সোমবার (১২ জুন) সকাল ৮টায় শুরু হয় ভোটগ্রহণ।
এবারই প্রথম সবকটি কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে ভোট নেওয়া হয়। ভোটগ্রহণ শেষে তা গণনা শুরু হয়েছে।
ফল ঘোষণা করা হবে খুলনা জেলা শিল্পকলা একাডেমি অডিটোরিয়াম থেকে। ভোট গণনা শেষে জানা যাবে, কে হচ্ছেন খুলনা সিটির পরবর্তী নগরপিতা, আর কে হচ্ছেন কোন ওয়ার্ডের কাউন্সিলর।
নির্বাচন কমিশনের অনুমোদিত যানবাহনের বাইরে যানচলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকায় ভোটের সময় নগরের চিত্র বদলে যায়। চিরচেনা যানজট, মানুষের ভিড় ছিল না। রাস্তা ছিল পুরো ফাঁকা। যানবাহন সংকটে ভোটাররা পথে পথে ভোগান্তি নিয়ে ভোট দিতে যান।
ভোটকেন্দ্র সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণের জন্য মোট দুই হাজার ৩১০টি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়। কেসিসি নির্বাচনে ভোটার সংখ্যা পাঁচ লাখ ৩৫ হাজার ৫২৯।
খুলনায় মেয়র পদে পাঁচজন এবং ৩১টি সাধারণ ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ১৩৬ জন এবং ১০টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ৩৯ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এরইমধ্যে নগরের ১৩ ও ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে দুজন কাউন্সিলর বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৮ ঘণ্টা, জুন ১২, ২০২৩
এমআরএম/আরএইচ