রোববার (৫ মে) সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়। বিরতিহীন ভাবে ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ভোটগ্রহণের লক্ষ্যে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় পর্যাপ্ত পুলিশ, বিজিবি, র্যাব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোতায়েন করা হয়েছে। নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা রয়েছে পুরো নির্বাচনী এলাকা।
রিটার্নিং কর্মকর্তা জেলা নির্বাচন অফিসার মঞ্জুরুল হাসান বাংলানিউজকে বলেন, উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের ৬৭টি কেন্দ্রের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ৪৩টি কেন্দ্রের প্রতিটিতে অফিসারসহ চারজন এবং সাধারণ কেন্দ্রে তিনজন পুলিশ সদস্য সার্বক্ষণিক দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছেন। তিন প্লাটুন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), স্টাইকিং ফোর্স টিম চারটি, ১০টি মোবাইল টিম, পুলিশ ও বিজিবি সমন্বয়ে চারটি স্ট্রাইকিং ফোর্স ও ১০টি টহল টিম, বিচারিক ক্ষমতা নিয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রয়েছেন ২৩ জন।
এছাড়াও টহলে রয়েছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) সদস্যরা। সব মিলে পুরো নির্বাচনী এলাকা নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা রয়েছে বলেও জানান তিনি।
এ উপজেলায় ৬৭টি কেন্দ্রে মোট এক লাখ ৬৬ হাজার ৩৬১ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। যার মধ্যে নারী ৮৩ হাজার ৩৮৪ জন ও পুরুষ ভোটার ৮২ হাজার ২১৪ জন।
পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ১০ মার্চ ভোটগ্রহণের কথা থাকলেও প্রচারণার শেষ মুহূর্তে আইন-শৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কায় ভোটগ্রহণ স্থগিত ঘোষণা করেন নির্বাচন কমিশন।
বাংলাদেশ সময়: ০৯৪০ ঘণ্টা, মে ০৫, ২০১৯
জিপি