তিনি হবিগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। নৌকা প্রতীক নিয়ে মিজান পেয়েছেন ১৩ হাজার ২০৮ ভোট।
জেলা রির্টানিং কর্মকর্তা খোর্শেদ আলম সোমবার (২৪ জুন) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ ফলাফল ঘোষণা করেন।
অন্য তিন প্রার্থীদের মধ্যে- বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এম ইসলাম তরফদার তনু মোবাইল ফোন প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৪৭ ভোট, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সৈয়দ কামরুল হাসান জগ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৮৮৫ ভোট এবং আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মর্তুজ আলী চামচ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৯০ ভোট।
এর আগে সোমবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত একযোগে ২০টি কেন্দ্রে ইভিএম’র মাধ্যমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে পাঁচজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এর মধ্যে চারজন আওয়ামী লীগ ও একজন বিএনপি নেতা। নির্বাচনে মোট ভোট পড়েছে ৪৪ শতাংশ।
উল্লেখ্য, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে গত ২৮ ডিসেম্বর হবিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র পদ থেকে পদত্যাগ করেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পৌর মেয়র জিকে গউছ। ফলে মেয়র পদটি শূন্য ঘোষণা করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। এই শূন্য পদে সোমবার (২৪ জুন) উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৫ ঘণ্টা, জুন ২৪, ২০১৯
আরএ