রোববার (১৫ ডিসেম্বর) নির্বাচন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।
এনআইডি মহাপরিচালক বলেন, মুক্তিযোদ্ধদের সম্মান জানানোর জন্য আমরা বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছি।
তিনি বলেন, ইতোমধ্যে অনেক মুক্তিযোদ্ধা এই কার্ড সংগ্রহ করেছেন। যারা পাননি, তাদেরই আমরা দিচ্ছি। এছাড়া যারা এই কর্মসূচিতে অংশ নিতে না পারবেন, পরে সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে তাদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কার্ড দেওয়া হবে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মোট কত সংখ্যক মুক্তিযোদ্ধা এই কার্ড পাচ্ছেন, তা বলা যাচ্ছে না। তবে আমরা ৪০ হাজার স্মার্টকার্ড প্রিন্ট করেছি।
তিনি বলেন, এই কার্যক্রম চলমান থাকবে। মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের তালিকা মোতাবেকই আমরা স্মার্টকার্ড সরবরাহ করবো।
২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে এটিএম শামসুল হুদার নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা প্রণয়ন করে। যার ভিত্তিতেই পরবর্তীকালে ভোটারদের জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়া হচ্ছে। গড়ে তোলা হয় এনআইডি তথ্য ভাণ্ডার। বর্তমানে ৫০টির বেশি সংস্থা-প্রতিষ্ঠান এ তথ্যভাণ্ডার থেকে ব্যক্তির পরিচয় নিশ্চিত হয়ে নিচ্ছে। এতে অপরাধী চিহ্নিতকরণসহ বহুমুখী সমস্যা সমাধান সহজ হয়ে গেছে। এছাড়াও সহজেই মিলছে নাগরিক সেবা।
ইসির সার্ভারে বর্তমানে ১০ কোটি ৪২ লাখ নাগরিকের তথ্য রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৮ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৫, ২০১৯
ইইউডি/এএ