নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলাম আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের নিজ কার্যালয়ে রোববার (০৫ জানুয়ারি) পুলিশের উদ্দেশ্যে এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছে সবাই প্রার্থী ও সব দলই নিবন্ধিত।
কাউন্সিলর প্রার্থীদের পুলিশ হয়রানি করছে-বিএনপির এমন অভিযোগের ভিত্তিতে কী ব্যবস্থা নিয়েছেন? জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘পুলিশের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি, তারা যেন কোনো প্রার্থী, ভোটার, রাজনৈতিক দল- কাউকেই যেন অহেতুক হয়রানি করা না হয়। আইনের মধ্য থেকে যদি উনারা উনাদের কার্যক্রম চালান, তবে যেন কোনোভাবেই হয়রানি না করা হয়। ’তিনি বলেন, ‘এখানে একটা ব্যাপার আছে। কোনো প্রার্থী যদি ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি হয়। কোনো আদালত যদি ওয়ারেন্ট জারি করেন এবং তবে জারিকৃত ওয়ারেন্ট বাস্তবায়নে কিন্তু পুলিশ বাধ্য। আপনারা বলতে পারেন- আগে কেন করেনি। এটা বলতে পারবো না। এখন হয়তো পেয়েছে তাই করেছে। ’
‘এক্ষেত্রে আমরা যদি গ্রেফতার না করার জন্য বলি, তাহলে কিন্তু সরাসরি আদালত অবমাননা হয়ে যায়। এটা কিন্তু নির্বাচন কমিশন কিংবা কেউ করতে পারে না। করা উচিতও নয়,’ যোগ করেন নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলাম।
আগামী ৩০ জানুয়ারি ঢাকার দুই সিটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বর্তমানে আপিল কার্যক্রম চলছে। তফসিল অনুযায়ী, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ৯ জানুয়ারি। প্রতীক বরাদ্দ ১০ জানুয়ারি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৫, ২০২০
ইইউডি/জেডএস