ঢাকা: পৌরসভার নির্বাচনী এলাকায় রোববার (২৭ ডিসেম্বর) মধ্যরাত থেকে মাঠে নামছে বিজিবি (বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ)। বিজিবি স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন সূত্র।
তবে ২৩৪ পৌরসভার মধ্যে উপকূলীয় ছয়টি পৌর এলাকায় থাকছেন কোস্টগার্ডের ২০০ সদস্য।
পৌরসভার ভোটার সংখ্যার ওপর ভিত্তি করে বিজিবির সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়েছে। যেসব পৌরসভার ১০ হাজারের কম ভোটার রয়েছেন, সেখানে এক প্লাটুনের কম বিজিবি মোতায়েন করা হচ্ছে। ১০ হাজারের ঊর্ধে কিন্তু ৫০ হাজারের কম ভোটার সংখ্যার পৌর এলাকায় এক প্লাটুন (প্রায় ৭০ জন) বিজিবি মোতায়েন থাকছে।
৫০ হাজারের ঊর্ধে কিন্তু ১ লাখের কম ভোটার রয়েছেন এমন পৌরসভায় এক প্লাটুনের বেশি বিজিবি ও এক লাখের ঊর্ধে ভোটার থাকলে সেখানে দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হচ্ছে।
বিজিবি নির্বাচনের পরের দু’দিন ১ জানুয়ারি পর্যন্ত মাঠে থাকবে।
৩০ ডিসেম্বর সারা দেশে ২৩৪ পৌরসভায় একযোগে ভোটগ্রহণ করা হবে। এতে মোট ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৩ হাজার ৫৫৮টি। ২০টি রাজনৈতিক দল এবং স্বতন্ত্র মিলিয়ে মেয়র পদে ৯২৩ জন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ভোটের লড়াইয়ে আছেন। এছাড়া সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৮ হাজার ৫৮৯ জন ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ২৫৩৩ জন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী লড়াই করছেন। এতে প্রায় ৭২ লাখ ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাচ্ছেন।
** আচরণবিধি ভঙ্গ করায় দুই এমপিকে শোকজ
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৭, ২০১৫
ইইউডি/এসআই/এএসআর