১৯৮৮ সালে ‘বিবি হো তো অ্যায়সি’ সিনেমার মধ্যে দিয়ে মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক ঘটে সালমান খানের। প্রথম সিনেমায় পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করলেও এক বছর পরই ‘ম্যায়নে প্যায়ার কিয়া’তে নায়ক হিসেবে আবির্ভাব ঘটে তার।
এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি বলিউডের শীর্ষ এই সুপারস্টারের। তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে বড় পর্দা মাতাচ্ছেন ‘ভাইজান’। ক্যারিয়ারে ‘লাভ’, ‘সাজান’, ‘আন্দাজ আপনা আপনা’, ‘হাম আপকে হ্যায় কৌন!’ , ‘করণ অর্জুন’, ‘দাবাং’, ‘এক থা টাইগার’, ‘বজরঙ্গি ভাইজান’সহ অসংখ্য সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। পেয়েছেন আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা।
সফল এই অভিনেতা কি ক্যারিয়ারের শুরুতে সিনেমায় আসতে চেয়েছিলেন? নাকি অন্যকিছু করার পরিকল্পনা ছিল তার?
অভিনেতা না হয়ে কী হতে চেয়েছিলেন সালমান, সেটা জানলে হয়তো তার ভক্তরা বেশ অবাকই হবেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানায়, সালমান খানের বাবা হচ্ছেন বলিউডের বিখ্যাত চিত্রনাট্যকার সেলিম খান। তাই বাবার পথেই শুরুতে হাঁটতে চেয়েছিলেন ‘সাল্লু’। এক সময় হতে চেয়েছিলেন লেখক। লিখেছিলেন সিনেমার চিত্রনাট্যও। ‘বল বীর’ ও ‘চন্দ্রমুখী’ সিনেমা নির্মিত হয়েছে সালমানের চিত্রনাট্যে।
তবে লেখক না হলেও সাঁতারু হতে পারতেন সালমান। কারণ সাঁতারে রয়েছে তার দারুণ দক্ষতা।
বাংলাদেশ সময়: ২১১০ ঘণ্টা, মার্চ ১৩, ২০২২
জেআইএম