ঢাকা: পৃথিবীর নানা প্রান্তে ছড়িয়ে রয়েছে অপূর্ব নৈসর্গিক সৌন্দর্য। সৌন্দর্যপিপাসুরা পৃথিবীর রূপ দর্শনে ছুটে যান দূর-দূরান্তে।
মরুদ্যান থেকে শুরু করে দূর পাহাড়ের চূড়া পর্যন্ত ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে অসম্ভব সুন্দর কিছু অতিথিশালা। আজ আমরা পরিচিত হবো ছয় মহাদেশের ২৪টি শ্রেষ্ঠ অতিথিশালার মধ্য থেকে সেরা কয়েকটির সঙ্গে, যা ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সোসাইটির ভিন্নমাত্রিক ট্রাভেল লজ হিসেবে খেতাব পেয়েছে।
তানজানিয়ার উত্তর সেরেনগিটির সায়ারি ক্যাম্পটি অল্পসংখ্যক সাফারি লজের মধ্যে একটি, যেখানে বন্য হরিণ নদী পার হওয়ার নাটকীয় দৃশ্য দেখা যায়।
এটি মরক্কোর অ্যাটলাস পর্বতের ওপর ‘কাসবা দু টুবকালের’ ধ্বংসাবশেষ।
চিরহরিৎ এই বনটি কানাডার ব্রিটিশ কলোম্বিয়ায় অবস্থিত। নাম নিম্বো বে ওয়াইল্ডারনেস রিসোর্ট।
বিশ্বের উষ্ণতাপ্রবণ স্থানগুলোর মধ্যে একটি টিয়েরা আতাকাম্মা। চিলির আতাকাম্মা মরুভূমিতে এর অবস্থান। এখানে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত দেখা যায়।
ব্রান্ডো অ্যাইল্যন্ড দ্বীপটি সাদা বালি আর ঘন নীল লেগুনের সমন্বয়ে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর।
যাযাবরদের জন্যই যেন জায়গাটা। গোবির থ্রি ক্যামেল লজে মঙ্গোলিয়ার সন্ধানী যাযাবরদের জন্য তৈরি।
ঝিউয়াঝিং, একবিংশ শতাব্দিতে ভুটানের সংস্কৃতি ও ঐতিয্যের প্রতীক।
কাপারি ন্যাচারাল রিসোর্ট গ্রিক সংস্কৃতির ধারক ও বাহক।
কানাডার ফোগো আইল্যান্ড ইনে বসে দেখার সুযোগ আছে দ্বীপের আদি ঐতিহ্য, মাছ ধরা আর শিল্প।
দক্ষিণ আফ্রিকার কালাহারি সাভানাতে কয়েকশ একর জুড়ে আছে কোয়ার্টার, যাতে বসে আপনি উপভোগ করতে পারবেন প্রাকৃতিক বন্যতা।
অস্ট্রেলিয়ার গ্রেট বেরিয়ার রিফে দেখার সুযোগ আছে ২৫০০ একর সমুদ্রতীরের আদিম নৈসর্গিক সৌন্দর্য।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৮, ২০১৫