আধুনিক বিশ্বে পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও কর্মক্ষেত্রে সমানভাবে অবদান রাখছেন। কর্মক্ষেত্রে কমে এসেছে নারী-পুরুষ বৈষম্য।
প্রথম পর্ব দেখুন
৫. ক্যারোল মাইরোউইতজ
ক্যারোল বর্তমানে অ্যামসকান হোল্ডিং ইনকর্পোরেটেড ও স্ট্যাপল ইনকর্পোরেটেড কোম্পানির পরিচালক পদে রয়েছেন। ১৯৮৩ সালে তিনি টি. জি. ম্যাক্স, মার্শালস ও হোমগুডস কোম্পানির সদস্য হন। পরবর্তীতে টিজিএক্স কোম্পানির প্রধান নিবার্হী কর্মকর্তার সম্মান পান। তার বাৎসরিক আয় দুই কোটি সাত লাখ ২০ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায়, ১৬২ কোটি ২৯ লাখ ৭৬ হাজার ৫০০ টাকা।
৪. ম্যাগ জেন্টল
এমবিএ শেষ করে জেন্টল টেক্সাসের চেনিয়ার এনার্জি ইনকর্পোরেটেডে যোগ দেন। তখন তিনিই ছিলেন কোম্পানির স্ট্র্যাটিজিক প্ল্যানিং ম্যানেজার। ২০১৪ সালে এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট অব মার্কেটিং পদে সম্মানিত করা হয় তাকে। বর্তমানে তার আয় দুই কোটি ১৭ লাখ ২১ হাজার ৩০০ মার্কিন ডলার প্রায়। বাংলাদেশি টাকায়, ১৭০ কোটি ১৩ লাখ ৩৬ হাজার ৬০০।
৩. মারিসা মেয়ার
বর্তমান গুগলের অন্যতম সাফল্যের পেছনে রয়েছে মারিসা মেয়ারের কৃতীত্ব। ২০১২ সালে ইয়াহু কোম্পানির প্রেসিডেন্ট ও সিইও হন মেয়ার। বিশ্বের অন্যতম ধনী এ নারীর আয় বছরে দুই কোটি ৪৯ লাখ ৩৫ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশে যা ১৯৫ কোটি ৩১ লাখ ১৩ হাজার ৩৫০ টাকা প্রায়।
২. সাফরা ক্যাটজ
সাফরা ১৯৯৯ সালে ওরাকলে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। বর্তমানে তিনি ওরাকলের প্রধান নির্বাহী। ২০১৪ সালের হিসেবে বছরে তার আয় তিন কোটি ৬৬ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশে ২৯৪ কোটি ১৫ লাখ ২৬ হাজার ৪৫৭ টাকা।
১. মার্টিন রথব্লাট
১৯৯৬ সালে মার্টিন নিজম্ব প্রতিষ্ঠান ‘ইউনাইটেড থেরাপিউটিকস কর্পোরেশন’ স্থাপন করেন। সেখানে তিনি চেয়ারম্যান ও সিইও’র দায়িত্ব পালন করেন। তার বর্তমান আয় তিন কোটি ৮২ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার প্রায়। বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩০০ কোটির মতো।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট
বাংলাদেশ সময়: ১৪০০ ঘণ্টা, নভেম্বর ১১, ২০১৫
এসএমএন/টিকে
ফিচার
বিশ্বের সর্বোচ্চ বেতন পাওয়া ১০ নারী (পর্ব ২)
ফিচার ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।