ঢাকা, মঙ্গলবার, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফিচার

ন্যাশনাল জিওগ্রাফি ট্রাভেল ফটোগ্রাফার অব দ্য ইয়ারের সেরা ১৫

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৮৩০ ঘণ্টা, জুন ১, ২০১৬
ন্যাশনাল জিওগ্রাফি ট্রাভেল ফটোগ্রাফার অব দ্য ইয়ারের সেরা ১৫

ঢাকা: ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ট্রাভেল ফটোগ্রাফার অব দ্য ইয়ার প্রতিযোগিতায় চলতি মাসেই ভ্রমণ আলোকচিত্রীরা জমা দিয়েছেন ছবি। প্রতিযোগিতার সেরা পুরস্কার হিসেবে বিজয়ীর জন্য থাকবে কানাডার আর্কটিকে ম্যানিটোবার চার্চিলে পোলার বিয়ার ক্যাপিটালে সাতদিন ছবি তোলার সুযোগ।

এসব ছবি থেকে সেরা ১৫টি ছবি দেখে নেবো-

 


বাংলাদেশ থেকে তুলে ছবিটি জমা দিয়েছেন ডেভিড নাম। এক ট্রেনের ছাদ থেকে অন্য ট্রেনের ছাদে পার হচ্ছে এক তরুণ। ডেভিড জানান, বিশ্ব ইজতেমার শেষে ঘরেফেরা মানুষ টঙ্গী ট্রেন স্টেশনে এভাবেই বাড়ির পথে ছুটছিলেন।


রঙিন ছবির ধারক কিং ফাং ওং। ভিয়েতনামের হো চি মিন সিটির ১২ তলা উঁচু হোস্টেল থেকে তোলা এ ছবিটি।


নক্ষত্রজ্জ্বল রাতে তৃষ্ণা মেটাতে জল খাচ্ছে সারিবদ্ধ মহিষ। দক্ষিণ আফ্রিকায় ছবিটি ক্যাপচার করার জন্য ক্যামেরা ধরেছিলেন অ্যালিসন ল্যাঙাভাদ।


কেপ টাউনের সাইমনসটাউনের তীরবর্তী এলাকায় শ্যাওলা বনে হাঙরের ছবি তুলেছেন ট্রেসি জেনিনস।
 
সুইজারল্যান্ডের সনচাক্সের ওপর এক ম্যাজিক্যাল মুহূর্তের প্রতিফলন ফেইরিটেল শটটি। ওই দিন মেঘগুলো ছিলো একটু বেশিই নিচে।

ব্যাংককে যখন রাত নামে, তখন রং আর আলোতে এ রঙিন মার্কেট জীবন্ত হয়ে ওঠে। কাজান মাদ্রাসমেইল রঙিন স্টলগুলো ওপর থেকে তুলেছেন।
 
ক্লডিও সিরিয়ালাই হোলির ক্যামেরায় ভারতের কালার ফেস্টিভ্যাল। ঐক্যের এ উৎসবটি ভালোবাসা ও বসন্তের উৎসব হিসেবে পালন করা হয়।

উত্তর-পূর্ব কাজাখস্তানের প্যাভলদার অঞ্চল। অশ্বারোহীরা নিজেদের ঘোড়াকে খোঁয়াড়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন। ঘোড়াগুলো সারারাত সেখানে থাকবে। কাজাখরা তাদের ঘোড়াদের সবসময় পাহারা দিয়ে রাখে, যাতে ঘোড়াচোর বা নেকড়ে যেনো তাদের ক্ষতি করতে না পারে।

প্রতিযোগিতায় জমা দেওয়া ছবির মধ্যে এটি অন্যতম শ্বাসরোধকর ছবি। কেন্দ্রীয় ইতালির টোস্কানির সূর্যদয়ের এ ছবিটি তুলেছেন জিওভানি মডেস্টি।

ফুলের প্রান্তরে একটি একা জেব্রা হেঁটে বেড়াচ্ছে। তানজানিয়ার সেরেঙ্গেটি ন্যাশনাল পার্ক থেকে ছবিটি তুলেছেন ইউভাল ওফেক।

দক্ষিণ আইসল্যান্ডের চমৎকার নদী অববাহিকার ওপরে হেলিকপ্টার থেকে ছবি তোলা হয়েছে। সমুদ্রের বুকে মিশে যাওয়া নদীতে মিনারেল জমে হয়েছে নানা রং।


মেঘ লুটিয়ে পড়েছে নগরীতে। এক পরিষ্কার দিনে ছবিটি তোলা হয়েছিলো। জয় মারফি বলেন, তিনি যথেষ্ট সৌভাগ্যবান যে, সেদিন ক্যামেরা তার সঙ্গে ছিলো। পরিবেশও ছবি তোলার জন্য যথেষ্ট ছিলো। দেখা যাচ্ছে বে ব্রিজ ও দূরের গোল্ডেন গেট ব্রিজ।

নামবাং ন্যাশনাল পার্কের চুনাপাথরের গঠনের ছবি তুলেছেন স্যাম ইয়েক। পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার সার্ভান্টিজ শহরের কাছে অবস্থিত এ স্থানটি।

গত সাত বছরে স্টিফান ফোর্সস্টারের একটাই ইচ্ছে ছিলো। আফ্রিকার শুষ্ক মরুতে বৃষ্টির ছবি তোলা। ২০১৫ সালে সে সুযোগ মিললো। স্টিফান বৃষ্টি খুঁজে পান নামিব নাউকলাফট ন্যাশনাল পার্কের ঠিক সীমান্তে, নামিব্রান্ড পার্কে। বিরাট বজ্রঝড় ও অস্ত যাওয়া সূর্য মিলে চমৎকার রংধনুটি তৈরি করেছে।
 
মনিষ মমতানি এক ভোরে সেন্ট মেরি’স লজ থেকে সূর্যোদয় দেখতে ছোটেন মন্টানার গ্লাসিয়ার ন্যাশনাল পার্কের টু মেডিসিন লেকে। সেখানে কোনো মেঘ ছিলো না, কিন্তু লেকের জল ছিলো খুবই শান্ত। যার উপর সিনোপাহ পর্বতে লাল আলোর চুম্বন পারফেক্ট রিফ্লেকশ ফেলেছিলো।

বাংলাদেশ সময়: ০৭২৬ ঘণ্টা, জুন ০১, ২০১৬
এসএমএন/এএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।