ঢাকা: ফেসবুক আর ইন্সটাগ্রাম এ প্রজন্মের ফটো অ্যালবাম। ফেসবুক টাইমলাইনে বন্ধুদের সেলফিতে উঠে আসে বন্ধুদের রোজকার নানা গল্প আর খুনসুঁটি।
লগ্ন পড়ে পড়ে ঘুমায়। সক্কালবেলা অনন্ত গিয়ে চুল ধরে টেনে তোলে লগ্নকে। তারপরই খিঁচিয়ে সেলফি তোলে তারা। বন্ধুসমাজে অনন্তর আরেক নাম সেলফিরাজ। আর লগ্ন হলো অনন্তর সবচেয়ে সেরা বন্ধু। অনন্তর টাইমলাইনে দুই বন্ধুর কোলাজ ছবির ক্যাপশন ছিলো ‘WE rock, we rule. Its our world!!!’
চার বছর পর স্কুলের সব বন্ধুদের সঙ্গে দেখা। জমজমাট নৌকা ভ্রমণে সেলফি না হলে কি চলে? জামি, রাহাত, নাহিদ, সোহেল ও ফাহিমের সঙ্গে রয়েছে আরও অনেক বন্ধুরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ে তারা ছিলো তিন বন্ধু। মুগ্নিল, অভি আর বাবন। নিজের গ্যাংয়ের নাম দিয়েছিলো- ব্যান্ড অব ব্রাদার্স! কিন্তু গ্রাজ্যুয়েশন শেষ করার পর তিনবন্ধু পেশাগত কারণে আলাদা হয়ে যায়। তবে সুযোগ পেলে ছোটখাটো ট্রিপে ছুট দেয় তারা!
স্কুলের প্রোগ্রামে আদরমাখা মুহূর্তে তিন বন্ধু- মিষ্টি, বর্ষা আর ইন্দ্রানী।
সুযোগ পেলেই বন্ধুদের নিয়ে ক্যাফে বা রেস্তোরায় ছোটে তাসমিয়া। রাত-বিরেতে বন্ধুদের ছবি স্কেচ করে। কারও জন্মদিন হলে তো কথাই নেই, সেলিব্রেশনে তাসমিয়াই হিরোইন! সেলফি কোলাজে রয়েছে তার প্রিয় বন্ধু সুমাইয়া, রাফিয়া, কথাসহ আরও অনেকে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে নববর্ষ উদযাপন। বন্ধুদের সঙ্গে একফ্রেমে বন্দি হতে তন্বী, শান্তা, স্বর্ণা আর সব বন্ধুরা হাজির!
ক’দিন আগে বনভোজনে গিয়েছে তারা। সেলফি আপলোডের পর ইমতিয়ার ইতরাতের ক্যাপশন ছিলো- হাসি, কথা, ঝগড়া, খেলা। থামবো না হোক যতই বেলা!
বাংলাদেশ সময়: ০০২৩ ঘণ্টা, আগস্ট ০৭, ২০১৬
এসএমএন/এএ