ঢাকা: ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে।
তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিন।
১১ ডিসেম্বর, ২০১৬, রোববার। ২৭ অগ্রহায়ণ, ১৪২৩ বঙ্গাব্দ। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এ দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।
ঘটনা
• ১৬৮৭ - ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি সর্বপ্রথম মাদ্রাজে পৌরসভা প্রতিষ্ঠার সনদ তৈরির অনুমোদন দেয়।
• ১৮২৩ - ইংরেজি শিক্ষাপ্রসারের উদ্দেশ্যে রামমোহন রায় নিজ ব্যয়ে অ্যাংলো হিন্দু স্কুল স্থাপন করেন।
• ১৯৩০ - ইতালি জাতিসংঘ ত্যাগ করে।
• ১৯৪১ - দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে লড়াই ঘোষণা করে জার্মানি ও ইতালি।
• ১৯৪৬ - জাতিসংঘের বিশেষ সংস্থা ইউনিসেফ প্রতিষ্ঠিত। শিশুদের উন্নতি ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে থাকে এটি। ১৯৬৫ সালে ইউনিসেফ তাদের কল্যাণমুখী ভূমিকার কারণে নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হয়।
ব্যক্তি
• ১৮১০ - ফরাসি নাট্যকার ও কবি আলফ্রেদ দ্য ম্যুসসের জন্ম।
• ১৯১১ - নোবেলজয়ী মিশরীয় ঔপন্যাসিক নাগিব মাহফুজের জন্ম।
• ১৯১৮ - নোবেলজয়ী রুশ লেখক আলেকজান্দার সোলঝেৎসিনের জন্ম।
• ১৯২৪ - ‘কালকূট’ ও ‘ভ্রমর’ ছদ্মনামী কথাসাহিত্যিক সমরেশ বসুর জন্ম।
• ১৯২৮ - প্রখ্যাত বাংলাদেশি চলচ্চিত্র নির্মাতা খান আতাউর রহমানের জন্ম। তিনি ছিলেন একাধারে অভিনেতা, গীতিকার, সুরকার, সঙ্গীত পরিচালক, গায়ক, চলচ্চিত্র নির্মাতা, চিত্রনাট্যকার, কাহিনীকার এবং প্রযোজক। তার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র ‘জাগো হুয়া সাভেরা’। চলচ্চিত্রকার এহতেশাম পরিচালিত ‘এ দেশ তোমার আমার’ তার অভিনীত প্রথম বাংলা চলচ্চিত্র। ‘নবাব সিরাজউদ্দৌলা’ এবং ‘জীবন থেকে নেয়া’ চলচ্চিত্র দিয়ে তিনি পরিচিতি লাভ করেন। ১৯৭৫ সালে নির্মিত ‘সুজন সখী’ চলচ্চিত্রের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৯৭ সালে নির্মিত ‘এখনো অনেক রাত’ চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক ও শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে ভূষিত হন খান আতাউর রহমান।
• ১৯৩৫ - ভারতীয় রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির জন্ম।
বাংলাদেশ সময়: ০০০৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১১, ২০১৬
এইচএ/