আমার বাবা ডা. চৌধুরী আমির মোহাম্মদ ফারুক, মা নাজমা জাহান আমার পড়াশোনার জন্য অনেক কষ্ট করেছেন। তারা ছিলেন প্রেরণা।
ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শহিদুল্লাহ স্যার ও বড় আপু (হাসমত জাহান) সহ সব শিক্ষকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। কারণ তারা ছিলেন আমার ভরসাস্থল।
বিদ্যালয়ের পড়াশোনার বাইরে আমি কঠিন সাবজেক্টগুলোতে কোচিং করেছি। মা’র সঙ্গেই যেতাম কোচিং সেন্টারে। বাসায়ও একজন গৃহশিক্ষক ছিলেন। সবচেয়ে বড় কথা নিজেই পড়াশোনা করেছি দৈনিক পাঁচ-ছয় ঘণ্টা।
পরীক্ষার আগে চাপ ছিল, পরীক্ষার সময় চাপ ছিল এমনকি পরীক্ষার পর খাতা মূল্যায়ন নিয়েও চাপ ছিল। অবশ্য মা আমাকে জানিয়েছিলেন, তিনি মিডিয়ায় দেখেছেন শিক্ষামন্ত্রী পরীক্ষার খাতা সঠিকভাবে মূল্যায়নের আশ্বাস দিয়েছেন। এতে কিছুটা স্বস্তিবোধ করেছিলাম।
আমার বাবা ডাক্তার। আমিও ডাক্তার হতে চাই। তবে এর জন্য আরও অনেকটা পথ পাড়ি দিতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১০০ ঘণ্টা, মে ০৪, ২০১৭
এআর/টিসি