শুরুতে আইফেল টাওয়ারকে মনে করা হতো শহরের সবচেয়ে কুৎসিত স্থাপনা। কিন্তু ক্রমেই তা শহরের প্রতীক হিসেবে জায়গা করে নেয়।
• ১৮৮৯ সালের আন্তর্জাতিক মেলার প্রবেশপথ হিসেবে আইফেল টাওয়ার নির্মাণ করা হয়েছিল।
• গুস্তাভ আইফেলের নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়। তার কোম্পানিই এ টাওয়ার নির্মাণ প্রকল্পটি গ্রহণ করেছিল।
• এর উচ্চতা ৩২০ মিটার (১০৫০ ফুট)। ১৯৩০ সাল পর্যন্ত আইফেল টাওয়ার ছিল পৃথিবী সবচেয়ে উঁচু স্থাপনা।
• প্রায় ১৮ হাজার বিভিন্ন আকৃতির লোহার কাঠামো জোড়া লাগিয়ে টাওয়ারটি নির্মাণ করা হয়।
• আইফেল টাওয়ারের ওজন প্রায় দশ হাজার টন।
• আইফেল টাওয়ারকে মরিচার হাত থেকে রক্ষা করতে প্রতি সাত বছর পর পর প্রায় ৫০ টন রঙের প্রলেপ দেওয়া প্রয়োজন।
• তাপের কারণে বস্তুর প্রসারণ ঘটে। তাই সূর্যের তাপে দিনের বেলা আইফেল টাওয়ারের উচ্চতা ছয় ইঞ্চি বেড়ে যায়।
• মোট তিনটি প্ল্যাটফর্ম রয়েছে এ টাওয়ারে। প্রথম প্ল্যাটফর্ম মাটি থেকে ১৯০ ফুট, দ্বিতীয় প্ল্যাটফর্ম ৩৭৬ ফুট এবং তৃতীয় প্ল্যাটফর্ম ৯০০ ফুট উপরে।
• পুরোপুরি আলোকিত করতে আইফেল টাওয়ারে মোট বিশ হাজার লাইট বাল্ব ব্যবহার করা হয়।
• আইফেল টাওয়ারের স্থানীয় নাম ‘লা দামে দি ফার’ অর্থাৎ লোহার নারী।
বাংলাদেশ সময়: ০৪০৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৬, ২০১৭
এনএইচটি/এএ