এ হীরাটি শুধু মাপের কারণেই মহামূল্যবান নয়, বরং এর রয়েছে দুর্লভ বৈশিষ্ট্য। সম্পূর্ণ বর্ণহীন এ জাতের হীরাকে বলা হয় ‘ডি কালার’ হীরা।
২০১৬ সালে অ্যাঙ্গোলায় ৪০৪ ক্যারেটের এই হীরা আবিষ্কৃত হয়। সূক্ষ্ম কাটিংয়ের পর ১৬৩ ক্যারেটের হীরক খণ্ডের রূপ পায় তা। পান্না ও হীরায় গাঁথা একটি নেকলেসের লকেট হিসেবে সাজানো রয়েছে এটি।
বিশ্বের নামিদামি নিলাম আয়োজনকারীদের কাছে ‘ক্রিস্টি’ একটি জনপ্রিয় নাম। ১৭৬৬ সাল থেকে এ প্রতিষ্ঠান বিশ্বের তাবৎ দুষ্প্রাপ্য বস্তুর নিলাম আয়োজন করে আসছে। তাদের এবারের চমক ছিল ‘দ্য আর্ট অব গ্রিসোগনো’।
নিলামে প্রচুর আগ্রহী হীরা সংগ্রহকারী উপস্থিত থাকলেও ফোনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে এক রহস্যময় নিলামকারী কিনে নেন হীরাটি। নিজের নাম, পরিচয় গোপন রাখতেই ফোনে নিলামে অংশ নেন তিনি।
হীরার সমঝদারদের কাছে মনে হয়েছে, ‘দ্য আর্ট অব গ্রিসোগনো’ এর প্রকৃত মূল্য ৩৪ মিলিয়ন ডলারের আরও অনেক বেশি হওয়া উচিত ছিল।
বাংলাদেশ সময়: ০০৩৭ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৬, ২০১৭
এনএইচটি/এএ