সমাধিটি ইটের তৈরি। এতে রয়েছে কিছু চিত্রকর্ম।
প্রত্নতাত্ত্বিক মিশনের কাজ শুরু হয় গত বছরের অক্টোবর মাসে। ১৯শ শতাব্দী থেকেই পুরাতত্ত্ববিদরা বিভিন্ন আবিষ্কার করছেন। মোস্তফা আল ওয়াজিরি এ মিশন পরিচালনা করেন। তিনি জানান, আশা করি আরো কিছু পাবো এখানে। সমাধিটি খুঁজে পাওয়ার জন্য আমরা ২৫০-৩০০ কিউবিক মিটার মাটি সরিয়েছি।
ওয়াজিরি আরো জানান, হেটপেটের আরেকটি সমাধি থাকতে পারে গিজার পশ্চিমাংশে। তার দল সেটিও খুব শিগগিরই খুঁজে বের করতে সক্ষম হবে।
গিজা শহরের পশ্চিমাংশে যে এলাকায় এ আবিষ্কারগুলো করা হচ্ছে সেগুলো একটি নির্মাণাধীন জাদুঘরের নিকটবর্তী। নতুন এ উদ্ভাবনগুলোর পাশাপাশি সেখানে বিখ্যাত রাজা তুতেনখামুনের কিছু ব্যবহার্য জিনিসপত্রও রাখা হবে।
চলতি বছরের শেষের দিকে জাদুঘরটির প্রাথমিকভাবে উদ্বোধন হবে এবং রাজকীয় উদ্বোধনের পরিকল্পনা করা হয়েছে ২০২২ সালে।
বাংলাদেশ সময়: ০০৫০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৬, ২০১৮
বিএটি/এএ