ঢাকা, শনিবার, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফিচার

ইতিহাসের এই দিনে

আতাউর রহমানের জন্ম-নীলিমা ইব্রাহিমের প্রয়াণ

ফিচার ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০০১৬ ঘণ্টা, জুন ১৮, ২০২০
আতাউর রহমানের জন্ম-নীলিমা ইব্রাহিমের প্রয়াণ

ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়— যা কিছু ভালো, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানব সভ্যতার আশীর্বাদ-অভিশাপ।

ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এ গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিন’।

১৮ জুন ২০২০, বৃহস্পতিবার। ০৪ আষাঢ় ১৪২৭ বঙ্গাব্দ। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

ঘটনা
১৮১২- ব্রিটেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্র
১৮১৫- ওয়াটারলু যুদ্ধে নেপোলিয়নের ফ্রান্সকে পরাজিত করে ব্রিটিশরা।
১৮৩০- ফ্রান্স আলজেরিয়া দখল করে।
১৮৮৭- জার্মানি ও রাশিয়ার মধ্যে রি-ইনস্যুরেন্স চুক্তি সম্পাদিত হয়।
১৯১৩- মাসিক সাহিত্য পত্রিকা ‘ভারতবর্ষ’ প্রকাশিত হয়।
১৯৯৯- ২৯ বছর পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তন অনুষ্ঠান।

জন্ম
১৯০৩- মার্কিন গণিতবিদ এবং যুক্তিবিদ আলোন্জো চার্চ।
১৯৪১- একুশে পদক বিজয়ী বাংলাদেশি মঞ্চ-টেলিভিশন অভিনেতা ও মঞ্চনাটক নির্দেশক আতাউর রহমান।

১৯৪১ সালের ১৮ জুন নোয়াখালীতে জন্ম। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ পরবর্তী মঞ্চনাটক আন্দোলনের অগ্রদূত। মঞ্চনাটকে অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে ২০০১ সালে দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান একুশে পদক ভূষিত করে।

১৯৪২- ব্রিটিশ পপ সংগীত তারকা পল ম্যাককার্টনি।
১৯৫০- বাংলাদেশি সাংবাদিক মাহফুজ আনাম।
১৯৬২- হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক লিসা র‌্যান্ডল।

মৃত্যু
১৯৩৬- বিখ্যাত রুশ সাহিত্যিক মাক্সিম গোর্কি। ১৮৬৮ সালের ২৮ মার্চ জন্ম নেওয়া গোর্কির অসংখ্য রচনার মধ্যে ‘মা’ কালজয়ী উপন্যাস।
১৯৪৬- বেঙ্গল সিভিল সার্ভিসের সদস্য, সার্ভে অ্যান্ড সেটেলমেন্ট অপারেশনের অফিসার খান বাহাদুর আবদুল মোমেন।
১৯৫৩- বাঙালি রাজনীতিবিদ ও শিল্পপতি স্যার আবদুল হালিম গজনভি।
২০০২- বাঙালি শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক ও সমাজকর্মী নীলিমা ইব্রাহিম।

তিনি ১৯৫৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন এবং ১৯৭২ সালে অধ্যাপক হন। এছাড়া ১৯৭৪-৭৫ সালে তিনি বাংলা একাডেমির অবৈতনিক মহাপরিচালক ছিলেন। বাংলা একাডেমি পুরস্কার, একুশে পদকসহ ড. নীলিমা অনেক সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন।

বাংলাদেশ সময়: ০০১৭ ঘণ্টা, জুন ১৮, ২০২০
টিএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।