ঢাকা: ধর্মঘটের দ্বিতীয় দিনে জরুরি প্রয়োজনে ভোগান্তির শিকার হয়েও গন্তব্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করছেন সাধারণ মানুষ। অফিসগামী মানুষরা চার গুণ ভাড়া দিয়ে রিকশা করে ছুটছেন গন্তব্যে।
পরীক্ষার্থীরা অধিক ভাড়া দিয়ে সিএনজি অটোরিকশা, মোটরসাইকেলে করেও পরীক্ষা কেন্দ্রে যাচ্ছেন। আবার অনেকে গ্রাম থেকে পরীক্ষা দিতে আসতে পারেনি।
সিটি করপোরেশনের ময়লার ট্রাকে করে ও সাধারণ যাত্রীদের গাদাগাদি করে গাবতলী থেকে রাজধানীতে প্রবেশ করতে দেখা গেছে।
ছোট পিকআপ গুলোতে ১০ জনের যায়গায় ৩০ জন যাত্রী জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাজধানীর গাবতলী গরুর হাট এলাকা থেকে গ্রামের বাড়ির পথে রওনা করেছেন।
আবার কেউ সাভার আরিচা দৌলতদিয়া যাওয়ার জন্য গাবতলী থেকে সিএনজি অটোরিকশা, প্রাইভেট কার ও মাইক্রোবাসে জনপ্রতি ৫০০-৮০০ টাকা ভাড়া দিয়ে যেতে বাধ্য হচ্ছেন।
সবচেয়ে বেশি ভাড়া নিচ্ছে পাঠাও মোটরসাইকেল চালকরা। অনেক বেশি ভাড়া নিয়ে ঢাকা থেকে বাইরে যাচ্ছেন এবং ঢাকার বাইরে থেকে ঢাকায় আসছেন।
পরিবহনের ভেতরে বিআরটিসি বাস একমাত্র সাধারণ নগরবাসী ও ঢাকার আশেপাশে যাত্রীদের জন্য চলাচলের একমাত্র মাধ্যম।
অনেকক্ষণ পর পর একটা গাড়ি আসলে নারী-পুরুষ সবাইকে হুড়োহুড়ি করে উঠতে হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫১ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৬, ২০২১
জিএমএম/কেএআর