আর্থিক নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠান ‘কেএমপিজি’র সবশেষ গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। সোস্যাল মিডিয়া চ্যানেলে জনপ্রিয়তা, সবশেষ দুই মৌসুমে রাজস্ব আয় ও ইউরোপিয়ান প্রতিযোগিতায় সাফল্যের ওপর ভিত্তি করে আর্থিক অবস্থা পর্যালোচনা করা হয়।
প্রায় অর্ধেক বিলিয়ন পাউন্ড ঋণ থাকা সত্ত্বেও ইউরোপের ধনী ক্লাবের তালিকায় হোসে মরিনহোর ম্যানইউর দাপট ঈর্ষণীয় (২.৭ বিলিয়ন পাউন্ড)। আর্থিক সমৃদ্ধির নেপথ্যে ইংলিশ ক্লাবগুলোর বিশ্বব্যাপী ৯.৫ বিলিয়ন ইউরোরর সম্প্রচার স্বত্বের চুক্তিকে প্রধান কারণ হিসেবে ধরা হচ্ছে।
শীর্ষ দশের মধ্যে প্রিমিয়ার লিগ থেকেই ছয়টি ক্লাবের উপস্থিতি এর বড় প্রমাণ। যথারীতি তৃতীয় স্থানটি বার্সেলোনার দখলেই। চার নম্বরে জার্মান জায়ান্ট বায়ার্ন মিউনিখ।
আর্সেনালকে হটিয়ে পাঁচ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি। দু’দলের এন্টারপ্রাইজ ভ্যালু ঠিক ১.৭ বিলিয়ন পাউন্ডের নিচে। শীর্ষ দশের বাকি চারটি ক্লাব যথাক্রমে চেলসি, লিভারপুল, জুভেন্টাস ও টটেনহাম।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩০ ঘণ্টা, ৩১ মে, ২০১৭
এমআরএম