থিম পার্কটি তৈরি করছে চাইনিজ ব্রডকাস্টার ফনিক্স গ্রুপ এবং স্প্যানিশ মিডিয়া কোম্পানি মিডিয়া-প্রো। ৪২ হাজার স্কয়ার মিটারের এই থিম পার্কে থাকছে ২০টি ইনডোর এবং আউটডোরের মিনি আকর্ষণ।
চীনের এই থিম পার্কটিকে ফুটবলের সংগ্রহশালাও বলা যেতে পারে। সেখানে শুধু মেসির ছবি বা ট্রফির ভিড় থাকছে না, শুধু মেসির জীবনী আর ইতিহাস থাকছে না, আরও থাকছে পার্কের বিশেষ স্থানে ভিজুয়ালি ছুটে বেড়ানো মেসি। যেখানে দেখা যাবে বল পায়ে ড্রিবলিং করছেন মেসি। আবার কখনো আপন মনে পেনাল্টি প্র্যাকটিস সারছেন৷
মেসির জগতে প্রবেশ করাতে পার্কটিতে প্রযুক্তির ব্যাপক ছোঁয়া থাকবে বলেও জানানো হয়েছে। সেখানে আরও থাকবে মেসির ছোটবেলার ট্রেনিং থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার নিয়ে বিশেষ আয়োজন। মাল্টিমিডিয়ায় প্রদর্শিত মেসির জাদুকরী ফুটবলের খন্ডাংশ তুলে ধরা হবে।
প্রোজেক্টের উদ্ধোধনে উপস্থিত থেকে মেসি জানান, ‘আশা করি থিম পার্কের জন্য নিজের সংগ্রহশালা থেকে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দিয়ে ভক্তদের সেরা অনুভূতি দিতে পারব৷ তারা যাতে নিরাশ না হয় সে দিকে নজর থাকবে৷’
দর্শনার্থীরা এবার অপেক্ষায় কখন বুঁদ হয়ে পড়বেন ফুটবলের জাদুতে, আর আয়োজকরা অপেক্ষায় কখন ভার্চুয়ালি জীবন্ত করে তুলবেন জাদুকর মেসিকে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২৩ ঘণ্টা, ০৩ জুন ২০১৭
এমআরপি